বিকাশ সেভিংস খোলার নিয়ম-বিকাশ সেভিংস কতটুকু নিরাপদ বিস্তারিত

সেভিংস মানেই অসময়ের সঙ্গী। আর এই সেভিংস  খোলার জন্য আমাদের বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন কাগজপত্র নিয়ে দৌড়াদৌড়ি করতে হয়। এখন এই সকল সমস্যার সমাধান নিয়ে এসেছে বিকাশ তারা বর্তমানে বিকাশ সেভিংস নামে একটি সুবিধা প্রদান করছেন। এখানে আপনি আপনার বিকাশ অ্যাপস থেকে অতি সহজেই কোন ঝামেলা ছাড়াই সেভিংস  খুলতে পারেন। 
বিকাশ সেভিংস খোলার নিয়ম
আপনি হয়তো বিকাশ সেটিংস সম্পর্কে তথ্য জানার চেষ্টা করেছেন কিন্তু সঠিক তথ্যটি জানতে পারেননি। আশা করি আপনি যদি আপনার মূল্যবান সময় কিছুটা দিয়ে আমাদের সাথে শেষ পর্যন্ত থাকেন তাহলে বিকাশ সেভিংস সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন। তাহলে চলুন আপনার মূল্যবান সময় কিছুটা নষ্ট করি এবং বিকাশ সেভিংস সম্পর্কে জানার চেষ্টা করি।

ভূমিকা

বর্তমান সময়ে মোবাইল ব্যাংকিং এর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে বিকাশ। বিকাশের সাধারণত টাকা লেনদেনের ক্ষেত্রে খুবই সুবিধা প্রদান করে থাকে। সেই সাথে তারা আরও একটি সেবা যোগ করেছেন যেটির নাম হলো সেভিংস। আপন হয়ত সম্পর্কে খুব একটা জানেন না। আপনার যদি একটা পার্সোনাল বিকাশ একাউন্ট থাকে সেই পার্সোনাল বিকাশ একাউন্ট থেকে আপনি সেভিংস একাউন্ট খুলেন কোন কাগজপত্র ঝামেলা ছাড়াই।

প্রতি মাসে ৫০০ টাকা থেকে শুরু করে ৩০০০ টাকা পর্যন্ত সেভিংস এর মাধ্যমে ব্যাংকে টাকা জমাতে পারবেন। এক্ষেত্রে অবশ্য আপনি আপনার ইচ্ছা মত মেয়াদ সিলেক্ট করতে পারেন। এর আরেকটা সবচেয়ে বড় সুবিধা হল যখন আপনার টাকার প্রয়োজন হবে সেভিংস থেকে সেভিংস একাউন্ট খোলা থেকে শুরু করে তিন মাস পর আগুনে সেটা আবার বাতিল করতে পারবেন কোন ঝামেলা ছাড়াই। তাহলে চলুন সেভিংস সম্পর্কে আমরা বিস্তারিত জানার চেষ্টা করি।

বিকাশে ডিপিএস খোলার ফিচার ‘বিকাশ সেভিংস’ সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন।

আপনার যদি একটি বিকাশ একাউন্ট এবং একটি স্মার্ট থাকে স্মার্টফোন থাকে তাহলে আপনি অতি সহজেই আপনার স্মার্টফোন দিয়ে বিকাশ অ্যাপস এর মাধ্যমে সেভিংস স্ক্রিমিং বা ডিপিএস খুলতে পারেন। এবং কোন কাগজের ঝামেলা ছাড়াই যে কোন মেয়াদে আপনি আইডি এল সি তে টাকা জমা দেয় পারবেন।

বিকাশ সেভিংস স্কিম কি? বিকাশ ডিপিএস পরিচিতি

আপনার জন্য খুশি হবেন যে যে কোন সেটিং এর মত বিকাশ সেভিং স্কিম একই কাজ করে থাকে আপনি প্রতিমাসে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণের অর্থ বিকাশ অ্যাকাউন্ট থেকে কেটে নেওয়া হবে ও তা জমা হবে আপনার সেভিংস স্কিম একাউন্টে আপনার নির্দিষ্ট মেয়াদ শেষে জমানো টাকা আপনার বিকাশ একাউন্টে সুদসহ ফেরত আসবে। আপনি জেনে আরো খুশি হবেন যে এই টাকা ক্যাশ আউট করতে কোন খরচের প্রয়োজন হয় না।

বিকাশ সেভিংস স্কিন সুবিধাটি মূলত বিকাশ ও আইডিএলসি ফাইনান্স লিমিটেড এর সমন্বয়ে পরিচালিত হয় বিকাশ অ্যাপস এর মাধ্যমে । আপনি প্রতিমাসে সর্বনিম্ন ৫০০ টাকা থেকে শুরু করে ৩ হাজার টাকা পর্যন্ত আপনি আবার আপনার একাউন্টে জমা করতে পারবেন।

সেভিংসকে সহজ ভাষায় ডিপিএস ও বলা যেতে পারে। আপনি আপনার সেভিংস একাউন্ট এর মেয়াদ দিতে পারেন আপনার ইচ্ছামত যেমন ২-৩ অথবা চার বছর। আপনার সেভিংস এর মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে আপনি কোন খরচ ছাড়াই সুদসহ সম্পূর্ণ টাকা ক্যাশ আউট করতে পারবেন কোন খরচ ছাড়া।

 তবে এখানে একটি বিষয় জানিয়ে রাখা ভালো যে দেশের প্রচলিত আইন অনুযায়ী এআইটি ও আবগারি ট্যাক্স প্রযোজ্য হবে। তাহলে আর দেরি না করে চলুন জেনে নেওয়া যাক বিকাশ অ্যাপস ব্যবহার করে কিভাবে অতি সহজে কোন কাগজপত্রের ঝামেলা ছাড়াই টাকা জমানো যায়।

বিকাশ অ্যাপ দিয়ে টাকা জমানোর নিয়ম – বিকাশ ডিপিএস খোলার নিয়ম।

আপনি বিকাশ অ্যাপ থেকে অতি সহজেই বিকাশ সেভিংস স্কিম খুলতে পারেন। বর্তমান সময়ে আইডিএলসির সাথে এই স্কিম ওপেন করা যাচ্ছে ইন ফিউচার হয়তো আরো প্রতিষ্ঠিত তালিকা যক্ত করা হবে।
বিকাশ সেভিংস খোলার নিয়ম
আমার মনে যদি বিকাশ অ্যাপস দিয়ে টাকা জমানোর উদ্দেশ্যে সেভিংস স্কিম বলতে চান তাহলে আপনার প্রয়োজনও দিকনির্দেশনা গুলো নিম্ন রূপ।
  • আপনি আপনার বিকাশ অ্যাপসে প্রবেশ করুন এবং হোম স্ক্রিন থেকে সেভিংস আইকন সিলেক্ট করুন।
  • এবার আপনি নিয়ম ও শর্তাবলীতে সম্মতি দিয়ে পরের ধাপে এগিয়ে যান।
  • এবার আপনি নতুন সেভিংস স্কিম খুলুন অপশনে ক্লিক করুন
  • এবার আপনি কত দিনের জন্য সেভিংস খুলতে চান তার একটি সময় সীমা নির্ধারণ করুন সেই সাথে টাকা জমা দেয়ার ধরুন সিলেক্ট করুন ।
  • এবার আপনি প্রতিমাসে কত টাকা জমা দিতে চান সেটা নির্বাচন করুন।
  • এবার আমলে আপনার মোট জমার তথ্য দেখানো হবে এবং এর পরবর্তীতে এগিয়ে যান
  • এবার আপনার কাছে আপনার নমিনির তথ্য প্রদান করতে হবে । আপনি সঠিকভাবে সকল তথ্য প্রদান করে তা নিশ্চিত হয়ে নিন।
  • আপনি যে উদ্দেশ্যে সেভিংস করছেন তার একটি উদ্দেশ্য সিলেট করুন।
  • এবার সেভিংস সামারীতে আপনার সকল তথ্য প্রদর্শিত হবে আপনি আপনার সকল তথ্যগুলো যাচাই করে নিশ্চিত হন।
  • এবার আপনি মনোযোগ দিয়ে নিয়ম ও শর্ত বলে ভালো হয়ে পড়ুন এবং এরপর সম্মতি দিন।
  • আপনার বিকাশ অ্যাকাউন্টের পিন প্রদান করুন।
  • সর্বশেষভাবে আপনি স্কিনের নিচের অংশে প্রদর্শিত আসনে ট্যাপ করে ধরে রাখুন।
আপনি যদি উপরে উল্লেখিত নিয়ম অনুসরণ করে বিকাশ সেভিংস স্কিম খুলতে সফল হন তাহলে বিকাশ ও আইডিএলসি থেকে আপনার নিকট একটা কনফার্মেশন এসএমএস আসবে। এইভাবে আপনি অতি সহজেই ডিজিটাল সেভিংস স্কিম বা বিকাশ ডিপিএস খুলতে পারেন কোন ঝামেলা ছাড়াই।

সেভিংস স্কিম সম্পর্কিত নিয়ম ও শর্তাবলী

বিকাশ ও আইডি এল সি এর সমন্বিত প্রচেষ্টায় তৈরি বিকাশ সেভিংস স্কিম এর কিছু শর্ট তা বলে ও নিয়ম রয়েছে। তাহলে চলুন আমরা জেনে নিয়ে বিকাশ সেভিংস স্কিম এর নির্ধারিত নিয়ম ও শর্তাবলী।
  • আপনি আপনার একটি বিকাশ একাউন্ট থেকে একাধিক সেভিংস স্কিম খোলার সুযোগ পাবেন।
  • আপনি যে কোন সময়ে আপনার সেভিংস স্কিম এর নোমানীর তথ্য পরিবর্তন করতে পারবেন।
  • সেভিংস স্কিম এর ক্ষেত্রে বিকাশ বা আইডিএলসি কোন ধরনের চার্জ করে না।
  • আপনি যদি আপনার বিকাশ অ্যাপস এর সেভিংস সেকশন হতে এটিআইএন তথ্য আপডেট করেন, তাহলে সেভিংস স্কিম থেকে অর্জিত লভ্যাংশের থেকে অপেক্ষা কৃত ট্যাক্স প্রযোজ্য হবে।
  • সেভিংস স্কিম এর মেয়াদ শেষে আপনি যেকোনো ক্যাশ আউট খরচ ছাড়াই অতি সহজে সম্পূর্ণ টাকা তুলতে পারবেন।
  • আপনার সেভিং স্কিম খোলার প্রথম তিন মাস অতিবাহিত হওয়ার আগে আপনি সেভিংস স্কিম বাতিল করতে পারবেন না।
  • আপনার সেভিং স্কিমের মেয়াদ শেষ হওয়ার আগে সেভিংস স্কিম বাতিল করলে সেক্ষেত্রে আপনি মুনাফা নাও পেতে পারেন।
  • আপনি খেয়াল রাখবেন আপনার বিকাশ একাউন্টে পর্যাপ্ত পরিমাণে টাকা না থাকলে সর্বোচ্চ দুই বার সময় পাবেন একাউন্টে ক্যাশ ইন করার জন্য যেন সেভিংস স্কিম এর অর্থ ট্রান্সফার করা যায়। দুই ভরের মধ্যে সেভিংস স্কিম এর অর্থ প্রদান করতে না পারলে আপনি উক্ত আমানতের পরিমাণের ওপর মুনাফা পাবেন না।

বিকাশ সেভিংস স্কিমে সর্বনিম্ন কত টাকা জমা দেওয়া।

আপনি কি বিকাশ সেভিংস স্কিম খুলতে চাচ্ছেন। তাহলে আপনার অবশ্যই জেনে রাখা ভালো যে বিকাশের মাধ্যমে আইডিএলসি তে ডিপিএস খুললে আপনি প্রতি মাসে সর্বনিম্ন৫০০ টাকার সঞ্চয় দিতে পারবেন। বিকাশ সেভিং স্কিম বা ডিপিএস এর সর্বনিম্ন মেয়াদকাল বর্তমান সময়ে চলছে দুই বছর।

সেভিংসের মেয়াদ শেষ হওয়ার আগে কি টাকা তোলা যাবে।

আপনার বিকাশ সেভিংস আছে। কিন্তু হঠাৎ কোনো কারন বসত আপনার টাকার অতীব প্রয়োজন। সেক্ষেত্রে আপনি সেভিংস খোলার তারিখ থেকে শুরু করে তিন মাস পর যেকোনো সময় আপনি সেভিংস স্কিম বাতিল করতে পারেন। তবে এক্ষেত্রে আপনি মুনাফার টাকা না পাওয়ার সম্ভাবনা সবচাইতে বেশি।

বিকাশ সেভিংস কতটুকু নিরাপদ এই সম্পর্কে বিস্তারিত

বর্তমান সময়ে বাংলাদেশের অতীব জনপ্রিয় মোবাইল ব্যাংকিং সিস্টেম হচ্ছে বিকাশ। বর্তমানে বিকাশ টাকা লেনদেনের পাশাপাশি নতুন একটি টিম চালু করেছে সেটা হচ্ছে বিকাশ অ্যাপস যার মাধ্যমে অতি সহজেই কোনো কাগজপত্র ঝামেলা ছাড়াই আমরা টাকা জমাতে পারি। 
বিকাশ সেভিংস কতটুকু নিরাপদ
তবে অনেকেই জিজ্ঞাসা করেন বিকাশে টাকা জমনা কতটা নিরাপদ তাহলে চলুন জেনে নেই এই সম্পর্কে খুঁটিনাটি।

বিকাশ সেভিংস নিরাপত্তার দিকগুলি

ব্যাংকের সাথে অংশীদারিত্ব: বিকাশ সম্পূর্ণরূপে বাংলাদেশ ব্যাংক অনুমোদিত একটি মোবাইল ব্যাংকিং সিস্টেম। এটি কিছু বা কিছু বাণিজ্যিক ব্যাংকের সাথে অংশীদারিত্ব করে থাকে ফলে আপনি নিশ্চিত থাকতে পারেন যে আপনার টাকা এই বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোতে জমা থাকে বিকাশ সার্ভারে নয়।

পিন ও এম পিন: আপনাকে লেনদেনের জন্য অবশ্যই একটি পিন এবং একটি এমপিন ব্যবহার করতে হবে এটি মূলত অননুমোদিত লেনদেন প্রতিরোধে সহায়তা করে থাকে।

এস এম এস ও ইমেইল এলার্ট: লেনদেনের সময় আপনাকে অবশ্যই এসএমএস ও ইমেইলের মাধ্যমে বার্তা পাঠিয়ে সতর্ক করে দেয়া হবে বা জানানো হবে।

বীমা: বর্তমানে সর্বাধিক ১০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত বীমা সুরক্ষা রয়েছে।

গ্রাহক সহায়তা: বিকাশে ২৪/৭ গ্রাহক সহায়তা টিম রয়েছে যেখান থেকে আপনি যেকোনো সময় আপনার সমস্যার জন্য যোগাযোগ করে আপনি আপনার সমাধানটি নিতে পারেন।

বিকাশ সেভিংস সম্ভাব্য ঝুঁকি

সাইবার হামলা: বর্তমান সময়ে সাইবার হামলা খুবই মারাত্মক একটি সমস্যা। অনলাইন প্লাটফর্ম গুলোর মত বিকাশেও সাইবার হামলার ঝুঁকির মধ্যে থাকে।

ভুল লেনদেন: এখানে ভুল নাম্বারে টাকা পাঠানোর কিছুটা ঝুঁকি থাকে।

এমপিন হারিয়ে ফেলা: এমপি খুব একটা জটিল জিনিস যেটি আপনি যদি হারিয়ে ফেলেন তাহলে আপনার একাউন্টে অ্যাক্সেস নিতে আপনার জন্য অনেক কঠিন হতে পারে।

বিকাশ সেভিংস সতর্কতার ব্যবস্থা

  • আপনার সেভেনটি সুরক্ষিত রাখতে শক্তিশালী পিন ও এমপিন ব্যবহার করুন।
  • আপনি নিয়মিত আপনার এমপি তিনটি পরিবর্তন করুন।
  • আপনি অবশ্যই আপনার লেনদেনের ইতিহাসটি নিয়মিত চেক করবেন।
  • আপনার উচিত হবে অপরিচিত কোন ব্যক্তিবর্গের সাথে আর্থিক তথ্য শেয়ার করা হতে বিরত থাকা।
  • কোন রমজান সম্পর্কে সন্দেহ থাকলে আপনি অনতিবিলম্বে বিকাশের গ্রাহক সহায়তায় জানাবেন।

বিকাশ সেভিংস একাউন্ট বাতিল করার নিয়ম

যে কোন সেটিংস আপনার জন্য খুবই প্রয়োজনীয় জিনিস। যেটা অসময়ে বিপদের সময় খুবই সহায়ক হয়ে থাকে। আপনার বিকাশ সেভেন স্কিমটি খোলার বয়স যদি তিন মাস হয় তাহলে আপনি আপনার যেকোন বিপদে এর সময় বিকাশ সেভিংস স্কিমটি বাতিল করতে পারবেন। এক্ষেত্রে আপনার থেকে কোন কৈফিয়ত বা কোন কিছু জানতে চাওয়া হবে না।

বাতিল করতে হলে আপনাকে প্রথমে বিকাশ অ্যাপস লগইন করতে হবে। এরপর সেভিংস হাইকোর্টে ক্লিক করতে হবে। সেখান থেকে আপনার সচল সেভিংস এ ক্লিক করতে হবে এবং পিকগুলো সেখানে আমলে দেখতে পাবেন সেভিংস বাতিল। এ অপশনে ক্লিক করলে আপনাকে পরবর্তীভাবে নিয়ে যাবে এবং সেখানে আপনার বিকাশ পিন নাম্বার দিয়ে পরবর্তীতে ট্যাপ করে ধরে রেখে আপনি আপনার সেভেনটি বাতিল করতে পারেন। উল্লেখ্য যে বিকাশ কিমের মেয়াদ এর আগে যদি আপনি সেভিংসটি বাতিল করেন সে ক্ষেত্রে আপনি কোন মুনাফা পাবেন না।

উপসংহারঃ

আপনি যদি আপনার মূল্যবান সময়ের কিছুটা অংশ ব্যয় করে বিকাশ সেভিং খোলার নিয়ম এবং বিকাশ সেটিংস কতটা নিরাপদ সহ আরো কিছু বিষয়ে কিছুটা জ্ঞান অর্জন করতে পারেন, তাহলে আমরা আমাদের ধন্য মনে করব। এই আর্টিকেলটি যদি আপনার ভালো লাগে তাহলে আপনার বন্ধুদের শেয়ার করুন এবং কোন কিছু জানার থাকলে মন্তব্য করুন

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আরিফুল প্লাস এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url