অবিবাহিত মেয়েদের সাদা স্রাব কেন হয়-সাদা স্রাব না হলে কি হয়
প্রি-একলাম্পশিয়া-একলাম্পশিয়া কি, এর লক্ষণ ও জটিলতাবন্ধু গণ আশা করি সবাই ভাল আছেন। আপনি হয়ত অবিবাহিত মেয়েদের সাদা স্রাব কেন
হয়। এ বিষয়টি জানার জন্য অনেক খোঁজাখুঁজি করেছেন কিন্তু সঠিক তথ্য খুঁজে পান
নাই।
আপনি যদি এই আর্টিকেলটি আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে শেষ পর্যন্ত পড়েন তাহলে
অবৈধ অবিবাহিত মেয়েদের সাদা স্রাব কেন হয় এ বিষয়ে যথেষ্ট জ্ঞান অর্জন করা
ছাড়াও আরো কিছু বিষয় জানতে পারবেন। তাহলে আর সময় নষ্ট না করে চলুন আমরা এ
বিষয়টি সম্পর্কে কিছুটা জ্ঞান অর্জন করি।
অবিবাহিত মেয়েদের সাদা স্রাব কেন হয়
লিউকোরিয়া বাসাদা স্রাব হল এক ধরণের যোনি থেকে নিসৃত ঘন, সাদা বা হলুদ রঙের
স্রাব। অবিবাহিত মেয়েদের ক্ষেত্রে, সাদা স্রাব প্রবলেম টি অনেক কারণে ঘটে, তার
মধ্যে উল্লেখ্যযোগ্য হল যোনিপথে সংক্রমণ, রক্তে হিমোগ্লোবিন কম (অ্যানিমিয়া),
বা রক্তে WBCs (শ্বেত রক্তকণিকা) এর মাত্রা অনেকটাই কমে যাওয়া।সাদা স্রাব বা
লিউকোরিয়ার অন্যান্য কারণ হতে পারে যেমন- ক্যালসিয়ামের ঘাটতি, বয়ঃসন্ধির বা
বয়ঃসন্ধিকাল বা প্রথম মাসিকের সময় হরমোনের পরিবর্তন এর কারণে ।
আয়ুর্বেদের
মতে, এটি অত্যধিক শারীরিক পরিশ্রম বা ব্যায়াম এবং অনুপযুক্ত খাদ্যাভ্যাস এবং
জীবনধারা পদ্ধতি দ্বারা তিন-দেহের দোষের ভারসাম্যহীনতা। আপনার উদ্বিগ্ন হওয়ার
দরকার নেই কারণ আপনি চিকিৎসকের পরামর্শ নিন ও ওষুধ নিয়মিত সেবন করুন।। একটি
ঘরোয়া প্রতিকার যা আপনি ব্যবহার করতে পারেন তা হল এক কাপ চাল ধুয়ে জল এবং 5-10
গ্রাম গুড় এবং জিরা। এটি 5-10 মিনিটের জন্য রান্না করুন এবং দুপুরের সময় এটি
প্রতিদিন নিন।
মহিলাদের সাদা স্রাব হলে কি ক্ষতি হয়
এখন আমরা আলোচনা করব মেয়েদের সাদা স্রাব নিয়ে। লজ্জার কারণে আমাদের অনেকেরই এ
বিষয়টি সম্পর্কে অল্প জানা শোনা রয়েছে। অনেকে অসুস্থ হয়েও বাসায় বসে বসে
থাকেন। আমার দেখা যায় অনেকে সুস্থ কিন্তু তাও সাদাস্রাব নিয়ে দুশ্চিন্তা করে।
এখন আমরা এখানে আলোচনা করব স্বাভাবিক সাদা স্রাব কত প্রকার হতে পারে। এবং আরো
জানাবো ৫ ধরনের সাদা স্রাব যেটা দেখা দিলে আপনি অবশ্যই একজন ডাক্তারের কাছে
প্রয়োজনীয় চিকিৎসা নেবেন ।
স্বাভাবিক সাদা স্রাব
- স্বাভাবিক সাদা স্রাব দইয়ের মতো ঘন হতে পারে।
- তার চেয়ে একটু পাতলা হতে পারে।
- একদম দুধ বা পানির মত পাতলা হতে পারে।
- ডিমের সাদা অংশের মতো কিছুটা ডিজেলের মত হতে পারে।
স্বাভাবিক সাদা স্রাবের রং
সাধারণত সাদা স্রাবের রং দুই ধরনের হয়ে থাকে। একটি হলো সাদা অপরটি হলো স্বচ্ছ
যেটার কোন রং নাই। সাধারণত এই দুই রঙের সাদাস্রাব স্বাভাবিক সাদা স্রাব হিসেবে
পরিগণিত হয়ে থাকে।
সাদা স্রাবের পরিমাণ
একজন মহিলা বিভিন্ন পরিমাণে সাদা স্রাব যেতে পারে। ব্যক্তিবিশেষে সাদাস্রাবের
পরিমাণ সাধারণত দুই থেকে পাঁচ মিলিলিটার বা ২ থেকে ৫ এম এল হয়ে থাকে। এর থেকে
একটু অল্প কিংবা বেশি হতে পারে। সাদা তাই সাদাস্রাব এক একজনের জন্য এক এক রকমের
হতে পারে। কারো জন্য একটু বেশি হতে পারে কারো জন্য একটু কম দিতে পারে।
তাই আপনার
জন্য যেটা স্বাভাবিক সেটা অপরের জন্য নাও হতে পারে । আবার একই মানুষের এক এক
সময় এক এক পরিমাণের সাদা স্রাব হয়ে থাকে। আপনার জন্য যতটা পরিমাণ সাদা স্রাব
যাওয়া স্বাভাবিক তার থেকে বেশি গেলে সেটা অন্য কোন রোগের লক্ষণ হতে পারে। তখন
আপনি অবশ্যই একজন চিকিৎসক দেখাবেন।
সাদা স্রাবের উপকারীতা
অনেকে বলেন সাদা স্রাব বন্ধ করব কি করে । কিভাবে তার সাদাস্রাব যার কারণে তার
শরীর দুর্বল লাগছে শরীর ভেঙ্গে যাচ্ছে । এগুলো মোটেও সঠিক ধারণা নয় এটা টোটালি
ভুল ধারণা। স্বাভাবিক পরিমাণের সাদা স্রাব শরীরের জন্য কোন ক্ষতিকর নয় বরং এটি
শরীরের উপকার করে। এখানে আমরা সাদা স্রাবের দুইটি উপকারিতা উল্লেখ করি।
- মাসিকের রাস্তা পরিষ্কার রাখতে সহায়তা করে।
- মাসিকের রাস্তার ইনফেকশন হওয়া থেকে সুরক্ষা প্রদান করে।
তাই আপনার সাদা স্রাব বন্ধ করেন কোন প্রয়োজন নাই। স্বাভাবিক মাত্রায় সাদা স্রাব
থাকা আপনার জন্য উপকারী। স্বাভাবিক পরিমাণের সাদা সাদাস্রাব আপনার শরীর দুর্বল
করবে না এবং স্বাস্থ্য ভালো না।
এতক্ষন আমরা আলোচনা করলাম স্বাভাবিক সাদা স্রাব নিয়ে। এখন আমরা আলোচনা করব এমন
কিছু ধরনের সাদাস্রাব যেগুলো স্বাভাবিক নয় বরং বিভিন্ন ধরনের লক্ষণ হতে পারে।
অস্বাভাবিক স্রাবের ধরন
এখন যে ধরনের সাদাস্রাব নিয়ে আলোচনা করব এই রকমের হলে আপনি অবহেলা না করে আপনার
নিকটস্থ ডাক্তারের পরামর্শ নেন
চাকা চাকার মত দেখতে সাদা স্রাব।
চাকা চাকায় সাদা স্রাব দেখতে কিছুটা দই বা পনিরের মতো। এ ধরনের সাদা স্রাবের
সাথে সাধারণত মাসিকের রাস্তায় বেশ চুলকানি হয়ে থাকে। প্রস্রাব করার সময় বা
সহবাসের সময় ব্যথা হতে পারে, জ্বালাপোড়া হতে পারে। এগুলা এক ধরনের ফাংগাল
ইনফেকশন এর লক্ষণ। অনেকে এটাকে ইস্ট ইনফেকশনও বলে থাকেন।
এ রোগের কারণ
মাসিকের রাস্তায় যদি কোন কারনে উপকারী জীবাণুর সংখ্যা কমে গিয়ে একজনের ফাঙ্গাস
এর সংখ্যা বেড়ে যায় ফাঙ্গাসটির নাম হল Candida সাধারণত তখন এই রোগটি দেখা দিতে
পারে।
যেমন আপনি কোন অসুস্থতার কারণে এন্টিবায়োটিক ঔষধ খেলেন, এন্টিবায়োটি ক গিয়ে
মাসিকের রাস্তার ভালো ব্যাকটেরিয়া গুলোকে মেরে ফেলল, আর সেই সুযোগে ফাঙ্গাস এর
অনেক বংশ বিস্তার করলে তখন এটি দেখা দিতে পারে। এটি সাধারণত শাড়ি তোলা হয়
এন্ট্রি ফাংগাল ঔষধ দিয়ে। সেটা হতে পারে মুখে খাওয়ার ঔষধ বা মাসিকের রাস্তায়
ঢুকানো ঔষধ হতে পারে। এটি সাধারণত চিকিৎসা শুরু করার দুই সপ্তাহের মধ্যে সেরে
যায়। তাই আপনি অবহেলা না করে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিবেন।
ধূসর বা ছাই বর্ণের সাদাস্রাব
এই ধরনের সাদাস্রাব সাধারণত খুবই দুর্গন্ধযুক্ত হয়। বন্ধুটা অনেকটা পচা মাছের মত
হয়ে থাকে। এ ক্ষেত্রে সাধারণত কোন ব্যথা বা চুলকানি থাকে না।
ধূসর বা ছাই বর্ণের সাদা স্রাবের কারণ
এইটা সাধারণত হয়ে থাকে যোনিপথের যে ব্যাকটেরিয়া থাকে তাদের মধ্যে যদি কোন কারণে
অনেক অদল বদল হয় যোনিপথের স্বাভাবিক পরিবেশ নষ্ট হয়ে যায়। তখন সাধারণত এই
রোগটি দেখা দিয়ে থাকে। এরকম চিকিৎসা সাধারণত হয় এন্টিবায়োটিক দিয়ে। সেটা হতে
পারে মুখে খাওয়ার ট্যাবলেট কিংবা মাসে মাসিকের রাস্তায় দেয়া কোন জেলি বা ক্রিম
হতে পারে। একজন আপনি বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিবেন।
সবুজ রঙের সাদাস্রাব
সবুজ রঙের সাদাস্রাব মহিলাদের জন্য খুবই একটি মারাত্মক জিনিস। সবুজ রঙের সদস্যাব
সাধারণত গলোরিয়ায রোগী দেখা দিতে পারে। সেই সাথে আপনার তলপেট ব্যথা হতে পারে এবং
প্রসবের রাস্তায় জ্বালাপোড়া করতে পারেন।
এই রোগটার ব্যাপারে আপনি একটি সাবধানতা অবলম্বন করবেন। কারণ এটির সঠিক চিকিৎসা না
হলে জরায়ুতে ছড়িয়ে পরবর্তীতে বাচ্চা নিতে সমস্যা তৈরি করতে পারেন। এটা নিয়ে
ঘাবড়ানোর কোন কারণ নেই আপনি যদি সময় মতো এন্টিবায়োটিক ঔষধ সেবন করেন তাহলে এটা
পুরোপুরি নির্মূল করা সম্ভব। এটা সাধারণত একটি যৌনবাহিত রোগ। অর্থাৎ রোগটি
সহবাসের মাধ্যমে ছড়ায়।
তাই রোগটি ধরা পড়লে আপনার স্বামীকেও চিকিৎসা করতে হবে।
তা না হলে একজন থেকে আরেকজনের আবারো সংক্রমনের সম্ভাবনা থাকে। আপনাকে আরেকটা
জিনিস অবশ্যই মাথা রাখতে হবে রোগটি পুরোপুরি না সারা পর্যন্ত সহবাস থেকে বিরত
থাকতে হবে। উল্লেখ্য যে গোলোরিয়ার রোগী সাদাস্রাবের রং সবুজ না হয়ে হলুদও হতে
পারে।
সবুজের সাথে হলুদ মিশানো সাদা স্রাব
এ ধরনের সাদাস্রাব সাধারণত সবুজের সাথে কিছুটা হলুদ মিশ্রিত রঙ্গে হয়ে থাকে। এটা
সাধারণত ট্রিকমনায়াসিস রোগের ক্ষেত্রে এই ধরনের সাদাস্রাব দেখা দেয়। এক্ষেত্রে
সাদাস্রাব সাধারণত পাতলা হতে পারে, ঘন হতে পারে, এমনকি ফ্যানের মত হতে পারে। এর
সাথে আপনার মাসিকে রাস্তায় চুলকানি হয়ে থাকে।
প্রস্রাবে ব্যথা হচ্ছে,
জ্বালাপোড়া হচ্ছে বা ঘন ঘন প্রস্রাব হতে পারে। এন্টিবায়োটিক ঔষধ দিলেই রোগটি
সম্পূর্ণরূপে সারিয়ে তোলার সম্ভব। তাই এমন স্রাব গেলে বাসায় বসে না থেকে বা
দুশ্চিন্তা না করে একজন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিন। এটাও একটি যৌনবাহিত রোগ
অর্থাৎ সহবাসের মাধ্যমে ছড়ায়। তাই রোগ ধরা পড়লে আপনার স্বামীকে চিকিৎসা করাতে
হবে। এবং সম্পূর্ণ সেরে ওঠা না পর্যন্ত সহবাস থেকে বিরত থাকতে হবে।
লাল সাদা স্রাব
লাল সাদা স্রাব একটু ব্যতিক্রমধর্মী। লাল সাদা স্রাব হওয়া শঙ্কার কোনো কারণ নেই।
মাসিকের শুরুতে সাধারণত একটু লাচে সাদা স্রাব যেতে পারে। মাসিকের রক্ত আসা শুরু
করেছে সেটার সাথে স্রাব মিশে এমন রং হতে পারে। মাসিকের শেষের দিকে কালচে স্রাব
যেতে পারে। এমন স্রাব গুলোর পরে মাসিক হয়ে যায়।তখন আমার সাধারণত এগুলোকে
স্বাভাবিক ধরে নেই। ডাক্তারের কাছে যাওয়ার প্রয়োজন নাই। কেবলমাত্র তিনটা
ক্ষেত্রে লাল স্রাব আসলে চিকিৎসকের কাছে যা প্রয়োজন। এটা অবশ্যই একটু মনে রাখার
চেষ্টা করবেন।
মাসিক ছাড়া যদি রক্ত যায় বা লাল স্রাব ভাঙ্গে
মাসিক ছাড়া যদি রক্ত যায় বা লাল স্রাব ভাঙ্গে স্বাভাবিক কোন কারণে এমনটি হতে
পারে। আবার জরায়ুর মুখে ক্যান্সার এর কারণেও হতে পারে। তাই এমন হলে অবশ্যই একজন
গাইনিকলজিস্ট দেখাবেন।
সহবাসের পরে যদি রক্ত পাত হয়
সহবাসের সময় মাসিকের রাস্তায় আঘাত পেলে কিন্তু টা রক্ত পাত হতে পারে। ইনফেকশনের
কারণে এমনটি হতে পারে। আবার অল্প কিছু ক্ষেত্রে জরায়ুর মুখে ক্যান্সার এর কারণেও
হতে পারে।তাই এমন হলে অবশ্যই একজন গাইনিকলজিস্ট দেখাবেন।
মাসিক বন্ধ হয়ে যাওয়ার পরে
সাধারণত যাদের বয়স 45 এর ওপরে এবং 1 বছর ধরে মাসিক হয় না, তাঁদের মেনোপজ হয়ে
গেছে বলে আমরা ধারণা করি। এরপরে অর্থাৎ মেনুপজের পরে বাম মাসিক বন্ধ হয়ে যাওয়ার
পরে কোন ধরনের রক্ত যাওয়া যদি সেটা একবারের জন্যও হয় খুব সামান্য পরিমাণেও হয়
রক্তের মতো দেখতে নাও হয় গোলাপি হয় কালচে হয় বা বাদামি হয়।
তাও আপনাকে অবশ্যই
চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে। কারণ এটা জরায়ু ক্যান্সারের লক্ষণ হতে পারে। যদি
ক্যান্সার হয়ে থাকে তাহলে যত দ্রুত ধরা যায় কত ভালোভাবে চিকিৎসা করা যায়। তবে
এমন হলে অবশ্যই ঘাবড়ানোর কোন কারণ নেই। এটা ক্যান্সার ছাড়াও আরো অন্যান্য রোগের
কারণে হতে পারে। জরায়ু মুখের পলিপ।কিন্ত এটা হেলাফেলা না করে অবশ্যই একজন
গাইনিকলজিস্ট দেখাবেন।
যোনিপথ সুস্থ রাখার টিপস
- যোনিপথের ভেতরে কোন সাবান , সুগন্ধি,ডুশ বা অন্য কিছু দিয়ে পরিষ্কার করবেন না। কারণ জনপদের ভেতরটা সে নিজে নিজেই পরিষ্কার রাখে। বাইরে থেকে কোন কিছু করার দরকার নাই। আপনি কিছু করতে গেলে বরং হিতে বিপরীত হতে পারে।
- যোনিপথের বাইরের জায়গাটুকু পানি আর সাবান দিয়ে পরিষ্কার করবেন। সাধারন একটা সাবানের সাহায্যে পরিষ্কার করবেন সুগন্ধি যুক্ত সাবান ব্যবহার করবেন না। ধোওয়ার পরে ভাল করে জায়গায় টা শুকিয়ে নিবেন।
- সুতি কাপড়ের অন্তর্বাস পরবেন।
- খুব টাইট অন্তর্বাস বা পায়জামা পরবেন না।
- ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া এ্যাটিবায়োটিক ঔষধ খাবেন না।
মাসিকের পর সাদা স্রাব কেন হয
সাদা স্রাব না হলে কি হয়
শেষ কথা: অবিবাহিত মেয়েদের সাদা স্রাব কেন হয়।
আশা করি আপনি এই আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়ে অবিবাহিত মেয়েদের সাদাস্রাব কেন
হয় এ বিষয়ে বিস্তর জ্ঞান অর্জন করেছেন। সেই সাথে কোন ধরনের স্রাব স্বাভাবিক এবং
কোন ধরনের স্রাব অসহযোগ সে সম্পর্কেও সুস্পষ্ট ধারণা পেয়েছেন।
আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনার ভালো লাগে তাহলে আপনি আপনার নিকটস্থ বন্ধুদের শেয়ার
করুন এবং তাদের কেউ এ বিষয়ে জানার সুযোগ করে দিন। এবং এ বিষয়ে কোন মতামত
মন্তব্য করতে ভুলবেন না।
আরিফুল প্লাস এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url