কলা খাওয়ার ২০টি স্বাস্থ্য উপকারিতা ও পুষ্টিগুণ

পুরুষদের জন্য আদার উপকারিতাকলা খাওয়ার ২০টি স্বাস্থ্য উপকারিতা ও পুষ্টিগুণ। আসসালামু আলাইকুম বন্ধুগণ আশা করি আপনারা ভালো আছেন। আপনি কি কলার পুষ্টি উপাদান অর্থাৎ কলা থেকে কোন ধরনের পুষ্টি উদ্বোধন কি পরিমাণে আছে।
কলা খাওয়ার ২০টি স্বাস্থ্য উপকারিতা ও পুষ্টিগুণ
এবং আপনি কলা খাওয়ার উপকারিতা নিয়ে ভাবছেন যে আপনারা করাটি খাওয়া উচিত হবে কিনা এবং কি পরিমানে খাবেন কখন খাবেন এ সকল বিষয়ে নিয়ে বিভিন্ন তথ্য খোঁজার চেষ্টা করছেন কিন্তু এখনো যদি না পেয়ে থাকেন তাহলে আপনি এখনো মনোযোগ দিয়ে আমাদের আর্টিকেলটি পড়ে ফেলুন এবং আপনার কাঙ্খিত প্রশ্নের উত্তর জেনে নিন।

কলার পুষ্টি উপাদান

সকলের প্রিয় এবং সার্বজনীন একটি ফল হল কলা। কলা বিভিন্ন ধরনের পুষ্টিগুণে ভরপুর। কলাৎেশ্বর রয়েছে 0.3 মিলিগ্রাম, সোডিয়াম রয়েছে ১ মিলিগ্রাম ,পটাশিয়াম রয়েছে ৩৫৮ মিলিগ্রাম, টোটাল কার্বোহাইড্রেট রয়েছে ২৩ গ্রাম, প্রোটিন রয়েছে ১.১ গ্রাম। ফাইবার রয়েছে 2.6 মিলিগ্রাম , ক্যালরি রয়েছে 120। তাহলে বুঝতে পারছেন তো কলা কত একটা পুষ্টিগুণে ভরপুর যেটি আপনার শরীরকে সুস্থতা দান করে এবং আপনার শরীরের বিভিন্ন ধরনের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। আপনার শরীরে দৈনন্দিন পুষ্টির চাহিদা পূরণ করতে নিয়মিত কলা খাওয়ার অভ্যাস করুন।

কলা খাওয়ার ২০টি স্বাস্থ্য উপকারিতা ও পুষ্টিগুণ

বাচ্চা থেকে বুড়ো সকলের একটি প্রিয় খাবার হচ্ছে কলা। এটি আপনি যেকোনো সময় আপনার ক্ষুধা নিবারণ করতে খেতে পারেন। এটা খুবই সহজলভ্য এবং বছরের প্রায় সব সময় পাওয়া যায়। এটি পুষ্টিগুণে ভরপুর যেটি আপনার স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। তাহলে চলুন আমরা কলা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জানে।

হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সহায়ক
হৃদরোগের প্রধান শত্রু হচ্ছে রক্তচাপ। আপনার রক্তচাপ যদি নিয়ন্ত্রণে থাকে তাহলে হৃদরোগের সম্ভাবনা অনেকাংশে কমে যায়। কলাতে রয়েছে প্রচুর পরিমানে পটাশিয়াম নামক একটি পুষ্টিকর উপাদান যেটি আপনার রক্তের চাপ নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়তা করে। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকলেই রোহিত রোগের ঝুঁকির পরিমাণ অনেক অংশে কমে যায়। ভাই নিয়মিত কলা খান আপনার রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখুন এবং হৃদরোগের ঝুঁকি থেকে মুক্তি পান।

পাচন ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়ক
কলার আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হলো ফাইবার যেটি আপনার হজম শক্তি বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে। এই ফাইবার আপনার কোষ্ঠকাঠিন্যের মত সমস্যাও দূর করতে সাহায্য করে। আর একটা কথিত প্রবাদ আছে তো যার পে ট ভালো তো তার সব ভালো। তাই আমার নিয়মিত কলা খান এবং আপনার পরিপাকতন্ত্রকে সঠিকভাবে কাজ করার জন্য সহযোগিতা করুন।

শক্তি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে
কলার আরো একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হলো প্রাকৃতিক চীনে ও কার্বো কার্বোহাইড্রেট। এই প্রাকৃতিক চিনি এবং কার্বোহাইড্রেট আমরা শক্তিকে তাৎক্ষণিক ভাবে শক্তি জড়াতে সহায়তা করে। আপনি যদি ব্যায়াম বা প্রচন্ড কাজের চাপে এনার্জি লস করেন তাহলে আপনি তাৎক্ষণিক একটা কলা খেয়ে নিন দেখবেন আপনি আবার আগের মত চাঙ্গা হয়ে গেছেন। 
আরো একটি প্রচলিত প্রবাদ বাক্য আছে যে মানুষের সারাদিনে যে শক্তির ক্ষয় হয় তার সম্পূর্ণটা পূরণ করে মাত্র একটি কলা। তাহলে বুঝতেই পারছেন আপনার এনার্জি শক্তি পূরণে কতটা সহায়তা করে কলা। তাই আপনার খাদ্য তালিকায় প্রতিদিন এক থেকে দুইটি কলা রাখতে ভুলবেন না।

মন ভালো রাখে ও বিষন্নতা দূর করে
আপনার মনকে ভালো ও সুস্থ রাখার জন্য আপনার মস্তিষ্কে সেরোটোনিন নামক একটি হরমোন থাকা খুবই প্রয়োজনীয়। কলায় থাকা ট্রিপটোফ্যান নামক একটি উপাদান আপনার মস্তিষ্কে সেরেটোনিন নামক হরমোনটি উৎপাদন করতে সহায়তা করে। সেরোটোনিন নামক হরমোনটির উৎপাদন বৃদ্ধির ফলে আপনার মন সবসময় থাকে প্রফুল্ল এবং বিষন্নতা মুক্ত। 

এছাড়াও একটি কলাতে প্রায় 27% পটাশিয়াম থাকে যেটি আপনার মন ভালো রাখতে ও পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুম আনান করতে সহায়তা করে। তাই একজন সুস্থ মানুষের প্রতিদিন একটা করে কলা খাওয়া উচিত।

ওজন কমাতে সহায়তা করে কলা
যারা ওজন কমাতে চান তারা তাদের খাদ্য তালিকায় কলা কে নিঃসন্দেহে অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন। কারণ কলাতে সচরাচর ক্যালরি কম থাকে কিন্তু ফ্যাট থেকে প্রচুর পরিমাণে। তাই যারা ওজন ক্ষমতা হয় তারা কলা খেতে পারেন যেটি খেলে আপনার পেট ভরবে কিন্তু আপনার ওজন বৃদ্ধিকারী ক্যালরি কম থাকায় আপনি আপনার ওজন কমাতে পারবেন খুব সহজেই।

ত্বকের যত্নে কলা
আপনার রূপচর্চায় আপনার নিঃসন্দেহে কলা ব্যবহার করতে পারেন। আপনি যদি নিয়মিত কলার তৈরি মাখন আপনার তো ওকে ব্যবহার করেন তাহলে আপনার ত্বকভাবে মসৃণ এবং উজ্জ্বল। এছাড়াও কলায় থাকা ভিটামিন সি ও এন্টিঅক্সিডেন্ট আপনার ত্বককে আলাদা একটা সৌন্দর্য আনয়ন করবে এবং আপনার ত্বকের জৌলুস বৃদ্ধি পাবে।
কিডনি ভালো রাখতে সাহায্য করে
আপনার পিকনিকের সুস্থ ও শুভরক্ষিত রাখার জন্য একটি প্রয়োজনে উপাদান হলো পটাশিয়াম। আর কলাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ পটাশিয়াম। আপনি যদি নিয়মিত কলা খান তাহলে কলায় থাকা এই পটাশিয়াম আপনার কিডনির কার্যকারিতা বৃদ্ধি পাবে এবং সেই সাথে সাথে আপনার কিডনি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে। তাই আপনি আপনার কি দিকে সুস্থ সবল রাখতে অবশ্যই নিয়মিত কলা খাওয়ার অভ্যাস করুন।

রক্তস্বল্পতা দূর করে কলা
কলার বিভিন্ন ধরনের পুষ্টি পথের মধ্যে আরেকটি অতি গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টি বদন হলো আয়রন। এ আপনার রক্তে লোহিতা কণিকাকে সুগঠিত করে ফলে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বৃদ্ধি পায়। আত্মসভ্যতা বা অ্যানিমিয়া হলে সাধারণত আপনার শরীরে ক্লান্ত অনুভূতি হতে পারে। তাই আপনি যদি রক্তস্বল্পতায় বা অ্যানিমিয়ার মত রোগের সমস্যায় ভোগেন ।
তাহলে আপনার নিয়মিত কলা খেতে পারেন কারণ করার আয়রন আপনার রক্তস্বল্পতা দূর করবে এবং এটি আপনার শরীরে এনার্জি শক্তি বৃদ্ধি করবে। কলাতে থাকা ভিটামিন বি6 যেটি রক্তের মেটাবলিজ জমে ভূমিকা রাখে।

স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে
আপনি যদি নিয়মিত কলা খাওয়ার অভ্যাস করেন তাহলে আপনার স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি পাবে। কারণ কলেজে থাকা পটাশিয়াম এবং ভিটামিন বি6 আপনার মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করে। ফলে আপনার পড়াশোনা বা যে কোন কার্যের প্রতি মনোযোগ বৃদ্ধি পায়। তাই আপনি অবশ্যই নিয়মিত কলা খাওয়ার অভ্যাস করুন।

মানসিক চাপ কমায় কলা
মানসিক প্রশান্তির জন্য আপনার নার্ভ গুলো স্বস্তি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কলে থেকে পটাশিয়াম এবং ভিটামিন বি সিক্স যেটি আপনার নার্ভ গুলোকে সক্রিয় রাখে এবং পটাশিয়াম আমরা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে ফলে আপনার মানসিক চাপ কমে।
চুলের যত্নে কলা
চুল মানুষের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে। আরে সৌন্দর্য বৃদ্ধিকারক চুলের যত্ন নেওয়া আপনার খুবই দরকার। আমরা যদি নিয়মিত কলার পোস্ট আপনার চুলে লাগান তাহলে আপনার চুল উজ্জ্বল মসৃণ হবে এবং সেই সাথে সাথে আপনার চুলের বৃদ্ধি পাবে শেষ হতে সাথে আপনার মাথার খুশকি দূর হবে।

ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়ক
ক্যান্সার রোগের প্রধান কারণ হলো ফ্রি রেডিক্যাল। আপনার শরীরে যদি ফ্রি রেডিক্যালের পরিমাণ বৃদ্ধি পায় তাহলে আপনি ক্যান্সারের মতো সমস্যায় ভুগতে পারেন। কলায় থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও বিভিন্ন ধরনের পুষ্টি উপাদান আপনার শরীর থেকে ফ্রি রেডিক্যাল দূর করে। বিশেষ করে গলায় থাকা ভিটামিন সি এবং ক্লাভুনয়েড আপনার ক্যান্সার প্রতিরোধে ব্যাপকভাবে সহায়তা করে। তাই আপনি যদি সুস্থ সবল থাকতে চান তাহলে নিয়মিত কলা খান।

হাড় মজবুত করে
কলায় থাকা ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম আপনার হারকে মজবুত ও শক্তিশালী করে। ফলে আপনি অস্টিও প্রসেসের মত সমস্যা থেকে রক্ষা পেতে পারেন।

বিভিন্ন ধরনের ভিটামিনের ঘাটতি পূরণ করে
কলা বিভিন্ন ধরনের পুষ্টি উপাদানের ভরপুর। আমাদের দৈনন্দিন জীবনে যে পরিমাণ ভিটামিন বি6 এর প্রয়োজন তার মধ্যে পাঁচ শতাংশ পূরণ করতে সহায়ক এ কলা। এ ছাড়া আপনার দৈনন্দিন জীবনে যতটা ভিটামিন সি এর প্রয়োজন তার প্রায় ১৫ শতাংশ পূরণ করে এই কলা। তাই আপনি আপনার শরীরকে সুস্থ সবল মজবুত করতে নিয়মিত কল খান

পেশী গঠনে সহায়ক
কলা একটি সহজলভ্য এবং সহজে বহনীয় খাবার যেখানে আপনি যেকোনো সময় পেতে পারেন। এটি আপনার পেশী টান পড়লে নিশ্চিন্তাই কলা খেতে পারেন। কারণ আপনার পেশীর টান দূর করতে এটি ব্যাপকভাবে সহায়তা করে। কলা উৎকৃষ্ট মানের শক্তি এবং পটাশিয়ামের কার্বোহাইড্রেট এর মিশ্রণ যেটি আপনার পেশীকে চালিয়ে নিতে সাহায্য করে। 
আপনার যেকোনো ধরনের কারিক শ্রম বা ব্যায়ামের করেন খাদ্য হিসেবে এটি আপনি রাখতে পারেন। যেটি আমরা শরীরে ক্লান্তি দূর করবে এবং আপনার শরীরকে তাৎক্ষণিক শক্তি যোগাতে সহায়তা করবে।

মাথার খুশকি দূর করে
আবার যদি অতিরিক্ত খুশকি সমস্যায় ভুগে থাকেন তাহলে আপনি কলার পেস্ট বানিয়ে সেটার ব্যবহার করতে পারেন। আপনি যদি কিছুদিন কলার পেস্ট ব্যবহার করেন তাহলে দেখবেন আপনার মাথার খুশকি নিবারণ হয়ে যাবে এবং আপনার চুলের আলাদা একটা সুন্দর আসবে যেটা আপনার ব্যক্তিত্বকে আরো বৃদ্ধি করবেন।

ডায়রিয়াই উপকারী
ডায়রিয়ার ক্ষেত্রে কলা একটি উপকারী ফল। ডায়রিয়ার ফলে শরীর থেকে অতিরিক্ত পরিমাণপানি এবং খনিজ পদার্থ বের হয়ে যাবার ফলে শরীর অনেকটা দুর্বল অনুভূত হয়। আমরা শরীরের এই দুর্বলতা অবসদ দূর করতে কলা খেতে পারেব।

কলা খাওয়ার উপযুক্ত সময়

কলা খাওয়ার নির্দিষ্ট কোন সময় নেই যে এই সময়টিতে কলা খেলে সর্বোচ্চ পরিমাণ উপকার পাবেন। তবে বিশেষজ্ঞগণ মনে করেন যে সকালের নাস্তার পরে খেলে সবচেয়ে ভালো উপকার পাওয়া যায়। তবে খালি পেটে কলা খাওয়া থেকে বিরত থাকার চেষ্টা করবেন। এটি দিনের যেকোন সময় আপনি খেতে পারন। তবে কলা খাবার ভালো সময় হল সকালের নাস্তার পরে। তবে অবশ্যয় সকারে খাবার হিসাবে শুধু কলাখোবেন না।

রাতে কলা খেলে কি হয়?

রাতে কলা খাওয়া নিয়ে বিভিন্ন মতবাদ দিয়ে থাকে। অনেকে আবার রাতে কলা খেতে নিষেধ করেন। বিভিন্ন ধরনের পুষ্টিগুণে ভরপুর কলা আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী কিন্তু এখন আমরা জানবো রাতে কলা খেলে কি হয়।? বিশেষজ্ঞদের মধ্যে রাতে কলা খাওয়া সমস্যার কিছু নয় কিন্তু যাদের সর্দি-কাশি আছে তাদের ক্ষেত্রে কলা না খায় ভালো। 
কলাতে প্রচুর পরিমাণ আঁশ থাকে তাই এটি হজম হতে বেশ কিছুটা সময় লাগে। তাই রাত্রিতে কলা খেলে একটু বুঝে শুনে খাবেন। তবে যাদের ঘুম কম হয় তারা রাত্রিতে কলা খেতে পারেন নিশ্চিন্তে। কারণ কলাতে থেকে পটাশিয়াম থাকে যেটা যেটি আপনার শরীর ক্লান্তি ভাব দূর করে শরীরকে সতাস করে এবং আপনির মাংস পেশীকে আরাম প্রদান করে। ফলে আপনি রাত্রিতে খুব তৃপ্তি একটি ঘুম দিতে পারবেন। আপনি প্রতিদিন সন্ধ্যা বা বিকেলের দিকে দুই থেকে তিনটি কলা খেতে পারেন।

প্রতিদিন কয়টা কলা খাওয়া উচিত

পুষ্টিগুণে ভরপুর একটি ফলের নাম হলো কলা। এটি বছরের প্রায় সবসময় পাওয়া যায় এবং খুবই সহজলভ্য। কলেজে থাকা থাকা ভিটামিন এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আপনার শরীরকে শক্তি যোগায়। বিশেষজ্ঞরা মনে করেন যে কলাতে থাকা থাকা পটাশিয়াম যেমন আপনার শরীরকে সুস্থতা দান করে তেমনি আপনার যদি অতিরিক্ত কলা খান তাহলে কলায় থাকা পটাশিয়াম আপনার স্বাস্থ্যের কারণ হতে পারে। তাই আপনার জানা খুবই জরুরী যে আপনি প্রতিদিন সর্বোচ্চ কতটি কলা খেতে পারবেন না।
ইউ এস ডি এ মতে একজন মানুষ প্রতিদিন দুই কাপ পরিমাণ ফল খেতে পারে। সে হিসেবে আপনি প্রতিদিন সর্বোচ্চ দুইটি কলা খেতে পারবেন না। পুষ্টিবিজ্ঞান মনে করেন যে একটি মাজহারের সাইজের গলায় 18 মিলিগ্রামের মত পটাশিয়াম থাকে। একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ প্রতিদিন গড়ে দুই থেকে তিনটি কলা খেতে পারবেন যেটি তার স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী হবে। বাচ্চাদের ক্ষেত্রে এটি সর্বোচ্চ একটি খাওয়ানো যেতে পারে। তাই আপনি অতিরিক্ত উপকারের কারণে অতিরিক্ত পরিমাণে কলা খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।

শেষ কথাঃ কলা খাওয়ার ২০টি স্বাস্থ্য উপকারিতা ও পুষ্টিগুণ

কলা খাওয়ার ২০টি স্বাস্থ্য উপকারিতা ও পুষ্টিগুণ নিয়ে লেখা আর্টিকেলটি যদি আপনি মনোযোগ দিয়ে পড়েন তাহলে আপনি কলা খাওয়ার উপকারিতা, কলার পুষ্টি উপাদান প্রতিদিন করা খেতে পারবেন এবং কোন সময় খেতে পারবেন এ সময়ে বিস্তারিত একটা ধারণা পাবেন। তাই যদি আপনি আমাদের আর্টিকেলটি এখনো সম্পূর্ণ মনোযোগ দিয়ে না পড়ে থাকেন তাহলে এখনি সম্পূর্ণ পড়ে ফেলুন এবং কলা সম্পর্কে এ টু জেড একটি ধারণা তৈরি করে ফেলুন। পরিশেষে আমাদের আর্টিকেলটি যদি আপনার ভালো লাগে তাহলে আপনার বন্ধুত্বের নিকট শেয়ার করুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আরিফুল প্লাস এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url