বর্তমানে বাংলাদেশের অধিকাংশ তরুণ-তরুণীর মূল লক্ষ্য হলো ইউরোপের উন্নত দেশগুলোতে
পাড়ি জমানো। ইউরোপের প্রায় প্রতিটি দেশই উন্নত জীবনযাত্রা এবং উচ্চ মানের পার
ক্যাপিটা ইনকামের জন্য সুপরিচিত। এই দেশগুলোতে জনগণের জীবনযাত্রার মান যেমন অনেক
উন্নত, তেমনি এখানকার মুদ্রার মানও তুলনামূলকভাবে বেশ শক্তিশালী।
পাড়ি জমানো। ইউরোপের প্রায় প্রতিটি দেশই উন্নত জীবনযাত্রা এবং উচ্চ মানের পার
ক্যাপিটা ইনকামের জন্য সুপরিচিত। এই দেশগুলোতে জনগণের জীবনযাত্রার মান যেমন অনেক
উন্নত, তেমনি এখানকার মুদ্রার মানও তুলনামূলকভাবে বেশ শক্তিশালী।
বিশেষত, নেদারল্যান্ডসের বেতন কাঠামো নিয়ে অনেকেরই তীব্র আগ্রহ দেখা যায়।
নেদারল্যান্ডে একজন শ্রমিক বা কর্মীর মাসিক, সাপ্তাহিক এবং প্রতি ঘণ্টায়
সর্বনিম্ন বেতন কত এই বিষয়ে জানার কৌতূহল অনেকেরই। তাই, আজকের এই পোস্টে
নেদারল্যান্ডসের বেতন সংক্রান্ত সকল প্রশ্নের বিস্তারিত তথ্য আলোচনা করা হবে।
নেদারল্যান্ডে একজন শ্রমিক বা কর্মীর মাসিক, সাপ্তাহিক এবং প্রতি ঘণ্টায়
সর্বনিম্ন বেতন কত এই বিষয়ে জানার কৌতূহল অনেকেরই। তাই, আজকের এই পোস্টে
নেদারল্যান্ডসের বেতন সংক্রান্ত সকল প্রশ্নের বিস্তারিত তথ্য আলোচনা করা হবে।
পোষ্ট সূচিপত্রঃ
নেদারল্যান্ড বেতন কত ২০২৬
নেদারল্যান্ডস একটি শেঙেনভুক্ত দেশ হওয়ায় বাংলাদেশ, ভারতসহ বহু দেশের মানুষ
এখানে যাওয়ার স্বপ্ন দেখেন। তবে, নেদারল্যান্ডসে যাওয়ার আগে বেশিরভাগ মানুষের
মনে একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন থাকে নেদারল্যান্ডসে বেতন কত? বা সেখানে গেলে একজন
কর্মী কত টাকা বেতন পেতে পারেন?
এখানে যাওয়ার স্বপ্ন দেখেন। তবে, নেদারল্যান্ডসে যাওয়ার আগে বেশিরভাগ মানুষের
মনে একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন থাকে নেদারল্যান্ডসে বেতন কত? বা সেখানে গেলে একজন
কর্মী কত টাকা বেতন পেতে পারেন?
উচ্চ বেতনের বিষয়টি জানা জরুরি, কারণ নেদারল্যান্ডসে যেতে প্রায় ৯ লাখ থেকে ১২
লাখ টাকা পর্যন্ত খরচ হতে পারে। এত টাকা খরচ করার পর যদি সেখানে প্রত্যাশিত বা
উচ্চ বেতন না পাওয়া যায়, তবে তা কাঙ্ক্ষিত নয়। তাই, যারা নেদারল্যান্ডসে
যাওয়ার পরিকল্পনা করছেন, তাদের জন্য সেখানে প্রাপ্য বেতনের পরিমাণ সম্পর্কে
বিস্তারিত ধারণা থাকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
লাখ টাকা পর্যন্ত খরচ হতে পারে। এত টাকা খরচ করার পর যদি সেখানে প্রত্যাশিত বা
উচ্চ বেতন না পাওয়া যায়, তবে তা কাঙ্ক্ষিত নয়। তাই, যারা নেদারল্যান্ডসে
যাওয়ার পরিকল্পনা করছেন, তাদের জন্য সেখানে প্রাপ্য বেতনের পরিমাণ সম্পর্কে
বিস্তারিত ধারণা থাকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
বর্তমানে নেদারল্যান্ডসে বেশ কিছু নির্দিষ্ট কাজের ক্ষেত্রে ব্যাপক চাহিদা
রয়েছে। কাজের ক্যাটাগরির ওপর ভিত্তি করেই মূলত বেতনের পরিমাণ নির্ধারিত হয়।
বর্তমানে নির্মাণ, গার্মেন্টস, ইলেকট্রিক্যাল, ড্রাইভার এবং ক্লিনার – এই ধরনের
কাজগুলোর চাহিদা সবচেয়ে বেশি।
রয়েছে। কাজের ক্যাটাগরির ওপর ভিত্তি করেই মূলত বেতনের পরিমাণ নির্ধারিত হয়।
বর্তমানে নির্মাণ, গার্মেন্টস, ইলেকট্রিক্যাল, ড্রাইভার এবং ক্লিনার – এই ধরনের
কাজগুলোর চাহিদা সবচেয়ে বেশি।
১. ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে কর্মীদের বেতনঃ আপনি যদি নেদারল্যান্ডসে ওয়ার্ক
পারমিট ভিসা নিয়ে যান, তবে শুরুতে আপনার মাসিক বেতন হতে পারে ৯০০ ইউরো থেকে
১০০০ ইউরো। বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ১ লাখ টাকা থেকে ১ লাখ ২০ হাজার টাকা।
পারমিট ভিসা নিয়ে যান, তবে শুরুতে আপনার মাসিক বেতন হতে পারে ৯০০ ইউরো থেকে
১০০০ ইউরো। বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ১ লাখ টাকা থেকে ১ লাখ ২০ হাজার টাকা।
বিশেষত, আপনার কোনো কাজের পূর্ব অভিজ্ঞতা না থাকলেও শুরু থেকেই এই পরিমাণ বেতন
(১ লাখ থেকে ১ লাখ ২০ হাজার টাকা) পাওয়ার সুযোগ রয়েছে।
(১ লাখ থেকে ১ লাখ ২০ হাজার টাকা) পাওয়ার সুযোগ রয়েছে।
২. স্টুডেন্টদের পার্ট টাইম আয়ের সুযোগঃ নেদারল্যান্ডসের সবচেয়ে আকর্ষণীয়
বিষয় হলো শিক্ষার্থীদের জন্য পার্ট টাইম চাকরির সুবিধা। আপনি স্টুডেন্ট ভিসা
নিয়ে সেখানে গেলে পড়াশোনার পাশাপাশি সহজেই পার্ট টাইমে কাজ করতে পারবেন।
বিষয় হলো শিক্ষার্থীদের জন্য পার্ট টাইম চাকরির সুবিধা। আপনি স্টুডেন্ট ভিসা
নিয়ে সেখানে গেলে পড়াশোনার পাশাপাশি সহজেই পার্ট টাইমে কাজ করতে পারবেন।
📌আরো পড়ুন👉নেদারল্যান্ডস যেতে কত টাকা লাগে
-
মাসিক আয়: পার্ট টাইম কাজ করে আপনি প্রতি মাসে ৩০০ ইউরো থেকে ৫০০ ইউরো
পর্যন্ত আয় করতে পারবেন। -
বাংলাদেশি টাকায়: এটি প্রায় ৪০ হাজার টাকা থেকে ৬০ হাজার টাকা পর্যন্ত হতে
পারে।
নেদারল্যান্ডে একজন শ্রমিকের সপ্তাহিক বেতন কত
আমরা জানি, নেদারল্যান্ডে একজন কর্মীর প্রতি ঘন্টার সর্বনিস্ন বেতন ১৩.২৭ ইউরো।
তাহলে কোন কর্মী যদি দৈনিক ৮ ঘন্টা এবং সপ্তাহে ৪০ ঘন্টা কাজ করে তাহলে তার
সর্বনিম্ন বেতন হবে দৈনিক ১৩*৮= ১০৬.১৬ ইউরো এবং সপ্তাহিক ৫৩০.৮ ইউরো।
তাহলে কোন কর্মী যদি দৈনিক ৮ ঘন্টা এবং সপ্তাহে ৪০ ঘন্টা কাজ করে তাহলে তার
সর্বনিম্ন বেতন হবে দৈনিক ১৩*৮= ১০৬.১৬ ইউরো এবং সপ্তাহিক ৫৩০.৮ ইউরো।
যেটা বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ১২,৫৬২.০৩ থেকে ৬২,৮১০.১৫ টাকা। অর্থাৎ
নেদারল্যান্ডে একজন কর্মীর সপ্তাহিক সর্বনিম্ন বেতন ৫৩০ ইউরো বা ৬২,৮১০ টাকা।
নেদারল্যান্ডে একজন কর্মীর সপ্তাহিক সর্বনিম্ন বেতন ৫৩০ ইউরো বা ৬২,৮১০ টাকা।
নেদারল্যান্ডে একজন কর্মীর মাসিক বেতন কত
২০২৬ সালে নেদারল্যান্ডে একজন কর্মীর মাসিক সর্বনিম্ন বেতন হবে ২০৬৯.৯৬ ইউরো যা
বাংলাদেশি মুদ্রায় ২,৪৪,৯৪০.৬৪ টাকা। এখানে নেদারল্যান্ডে একজন শ্রমিকের
সর্বনিম্ন বেতন সম্পর্কে আলোচনা করা হলো। তবে কাজের অভিজ্ঞতা ও দক্ষতার উপর
ভিত্তি করে এই বেতন আরো বেশিও হতে পারে।
বাংলাদেশি মুদ্রায় ২,৪৪,৯৪০.৬৪ টাকা। এখানে নেদারল্যান্ডে একজন শ্রমিকের
সর্বনিম্ন বেতন সম্পর্কে আলোচনা করা হলো। তবে কাজের অভিজ্ঞতা ও দক্ষতার উপর
ভিত্তি করে এই বেতন আরো বেশিও হতে পারে।
📌আরো পড়ুন👉নেদারল্যান্ডস কাজের ভিসার খরচ কত
সাধারণত নেদারল্যান্ডে একজন দক্ষ কর্মীর মাসিক বেতন ২,০০০ ইউরো থেকে ৩,০০০ ইউরো
পর্যন্ত হয়ে থাকে যা বাংলাদেশি মুদ্রায় আড়াই লক্ষ থেকে ৪ লক্ষ টাকা পর্যন্ত হতে
পারে। তবে আপনি যদি একজন নতুন কর্মী হয়ে থাকেন তাহলে মাসিক দুই থেকে আড়াই লক্ষ
টাকা পর্যন্ত বেতন পাবেন।
পর্যন্ত হয়ে থাকে যা বাংলাদেশি মুদ্রায় আড়াই লক্ষ থেকে ৪ লক্ষ টাকা পর্যন্ত হতে
পারে। তবে আপনি যদি একজন নতুন কর্মী হয়ে থাকেন তাহলে মাসিক দুই থেকে আড়াই লক্ষ
টাকা পর্যন্ত বেতন পাবেন।
নেদারল্যান্ড ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ২০২৬
ইউরোপের অন্যতম মনোমুগ্ধকর দেশ হলো নেদারল্যান্ডস। এই অপরূপ রূপময় দেশটি
টিউলিপ ফুল, চমৎকার সাইকেল লেন এবং প্রাচীন স্থাপত্যের জন্য বিশ্বজুড়ে পরিচিত।
নেদারল্যান্ডসের উন্নত শিক্ষা ব্যবস্থা, আধুনিক চিকিৎসা পরিষেবা এবং সামগ্রিক
জীবনমানের উচ্চতা সব মিলিয়ে এই দেশটি যেন এক স্বপ্নের ঠিকানা।
টিউলিপ ফুল, চমৎকার সাইকেল লেন এবং প্রাচীন স্থাপত্যের জন্য বিশ্বজুড়ে পরিচিত।
নেদারল্যান্ডসের উন্নত শিক্ষা ব্যবস্থা, আধুনিক চিকিৎসা পরিষেবা এবং সামগ্রিক
জীবনমানের উচ্চতা সব মিলিয়ে এই দেশটি যেন এক স্বপ্নের ঠিকানা।
তাছাড়া, নেদারল্যান্ডস হলো সেনজেনভুক্ত ইউরোপের একটি দেশ। ইউরোপের যেকোনো দেশই
আমাদের কাছে এক স্বপ্নের মতো। ভ্রমণকারীদের জন্য বড় সুবিধা হলো, একবার শেঙেন
ভিসা পেলে আপনি সেই একটি ভিসা দিয়েই মোট ২৭টি দেশে ঘুরে বেড়াতে পারবেন।
আমাদের কাছে এক স্বপ্নের মতো। ভ্রমণকারীদের জন্য বড় সুবিধা হলো, একবার শেঙেন
ভিসা পেলে আপনি সেই একটি ভিসা দিয়েই মোট ২৭টি দেশে ঘুরে বেড়াতে পারবেন।
নেদারল্যান্ডসে কাজ করার জন্য আপনাকে অবশ্যই ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য আবেদন
করতে হবে। এই ভিসার জন্য আবেদন প্রক্রিয়া নেদারল্যান্ডসের দূতাবাসে সম্পন্ন
করতে হয়। নেদারল্যান্ডসের ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পাওয়ার জন্য আপনাকে যে যে
ধাপগুলি অনুসরণ করতে হবে, তা নিম্নে উল্লেখ করা হলো:
করতে হবে। এই ভিসার জন্য আবেদন প্রক্রিয়া নেদারল্যান্ডসের দূতাবাসে সম্পন্ন
করতে হয়। নেদারল্যান্ডসের ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পাওয়ার জন্য আপনাকে যে যে
ধাপগুলি অনুসরণ করতে হবে, তা নিম্নে উল্লেখ করা হলো:
নেদারল্যান্ডসের ওয়ার্ক পারমিট বা কাজের অনুমতির প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন হতে
কমপক্ষে ৯০ দিন সময় লাগতে পারে। কাজের সময়ের ওপর ভিত্তি করে এখানে দুই ধরনের
পারমিট ব্যবহার করা হয়:
কমপক্ষে ৯০ দিন সময় লাগতে পারে। কাজের সময়ের ওপর ভিত্তি করে এখানে দুই ধরনের
পারমিট ব্যবহার করা হয়:
-
দীর্ঘ সময়ের জন্য: তিন মাসের বেশি সময় ধরে কাজ করতে হলে সাধারণত GWA পারমিট
ব্যবহার করতে হবে। -
স্বল্প সময়ের জন্য: তিন মাসের কম সময়ের জন্য কাজ করতে চাইলে TWV পারমিট
প্রয়োজন।
আবেদন প্রক্রিয়া এবং প্রয়োজনীয়তা: GWA এবং TWV এই উভয় পারমিটের জন্যই
আবেদনটি আপনার নিয়োগকর্তা আপনার পক্ষ থেকে করে থাকবেন। বাংলাদেশ থেকে যারা
নেদারল্যান্ডসে কাজের জন্য যাবেন, তাদের জন্য ওয়ার্ক পারমিট এবং রেসিডেন্ট
পারমিট দুটোই থাকা আবশ্যক।
আবেদনটি আপনার নিয়োগকর্তা আপনার পক্ষ থেকে করে থাকবেন। বাংলাদেশ থেকে যারা
নেদারল্যান্ডসে কাজের জন্য যাবেন, তাদের জন্য ওয়ার্ক পারমিট এবং রেসিডেন্ট
পারমিট দুটোই থাকা আবশ্যক।
নেদারল্যান্ডস ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস
নেদারল্যান্ডের ভিসা পাওয়ার জন্য যা যা ডকুমেন্টস লাগবেঃ
📌আরো পড়ুন👉নেদারল্যান্ডস যেতে কি কি লাগে
- বৈধ পাসপোর্ট থাকতে হবে ।
- পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবি ।
- শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদপত্র ।
- কাজের অভিজ্ঞতা সনদপত্র ।
- ইংরেজি ভাষায় দক্ষতা থাকতে হবে ।
- পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ভেরিফিকেশন হতে হবে ।
- মেডিকেল রিপোর্ট ফটোকপি থাকতে হবে ।
- ভিসা আবেদন ফি দিতে হবে ।
- কভারিং লেটার বা প্রাসঙ্গিক পক্ষ থেকে ইনভাইটেশন লেটার (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) ।
- আবেদনকারী আর্থিক অবস্থার প্রমাণ ।
নেদারল্যান্ডস সিজনাল ওয়ার্ক ভিসা ২০২৬
ইউরোপীয় ইউনিয়নের অন্তর্ভুক্ত দেশ নেদারল্যান্ডসে সিজনাল ওয়ার্ক ভিসা বা
মৌসুমী কাজের সুযোগ রয়েছে। এই ভিসাটি আনুষ্ঠানিকভাবে ‘মৌসুমী কাজের জন্য
বসবাসের অনুমতি’ নামে পরিচিত। মূলত যারা কৃষি কাজে আগ্রহী, তারা এই সিজনাল
ওয়ার্ক ভিসার মাধ্যমে নেদারল্যান্ডসে যেতে পারেন।
মৌসুমী কাজের সুযোগ রয়েছে। এই ভিসাটি আনুষ্ঠানিকভাবে ‘মৌসুমী কাজের জন্য
বসবাসের অনুমতি’ নামে পরিচিত। মূলত যারা কৃষি কাজে আগ্রহী, তারা এই সিজনাল
ওয়ার্ক ভিসার মাধ্যমে নেদারল্যান্ডসে যেতে পারেন।
১. সিজনাল ভিসার নিয়মাবলী:
-
ইইউ/ইইএ নাগরিকদের জন্য: ইউরোপীয় ইউনিয়ন বা ইউরোপিয়ান ইকোনমিক এরিয়া
(EEA)-এর অন্তর্গত নাগরিকদের জন্য সিজনাল ওয়ার্ক পারমিটের প্রয়োজন হয় না। -
সময়সীমা: কৃষি ও উদ্যান খাতে সিজনাল ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় সর্বোচ্চ ২৪
সপ্তাহ পর্যন্ত নেদারল্যান্ডসে থাকার অনুমতি দেওয়া হয়। -
অ-ইউরোপীয় নাগরিকদের প্রক্রিয়া: যারা ইউরোপের বাইরের নাগরিক, তাদের প্রথমে
একটি চাকরির অফার নিশ্চিত করতে হবে। এরপর ওয়ার্ক পারমিট পাওয়ার পরই
দূতাবাসে ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে।
২. প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
নেদারল্যান্ডসের সিজনাল ওয়ার্ক ভিসার জন্য আবেদন করতে হলে নিম্নলিখিত
কাগজপত্রগুলো প্রস্তুত রাখতে হবে:
কাগজপত্রগুলো প্রস্তুত রাখতে হবে:
- একটি বৈধ পাসপোর্ট থাকতে হবে।
- কর্মসংস্থানের চুক্তি থাকতে হবে
- কাজের মেয়াদ হচ্ছে ৬ মাস
- স্বাস্থ্যবীমার প্রমাণপত্র
- নিয়োগকর্তা কর্তৃক বাসস্থানের প্রমাণপত্র
- জাতীয়তার উপর নির্ভর করে যক্ষ্মার প্রমাণপত্র
নেদারল্যান্ডস স্টুডেন্ট ভিসা ২০২৬
নেদারল্যান্ডসে উচ্চশিক্ষার জন্য বিভিন্ন ধরনের উন্নতমানের বিশ্ববিদ্যালয়
রয়েছে। আপনি যদি ভালো মানের কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে চান, তবে প্রথমে
তাদের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে সেখানে আবেদন করতে হবে। সফলভাবে আবেদন
করার পরে, নেদারল্যান্ডসের বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ আপনাকে অ্যাপ্লিকেশন লেটার
বা ভর্তির চিঠি পাঠিয়ে দেবে।
রয়েছে। আপনি যদি ভালো মানের কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে চান, তবে প্রথমে
তাদের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে সেখানে আবেদন করতে হবে। সফলভাবে আবেদন
করার পরে, নেদারল্যান্ডসের বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ আপনাকে অ্যাপ্লিকেশন লেটার
বা ভর্তির চিঠি পাঠিয়ে দেবে।
📌আরো পড়ুন👉নেদারল্যান্ডস স্টুডেন্ট ভিসার খরচ কত?
এই চিঠির ওপর ভিত্তি করেই আপনি ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন। ভিসা প্রক্রিয়া
শুরু করার জন্য কিছু প্রয়োজনীয় কাগজপত্র অবশ্যই প্রস্তুত রাখতে হবে। এই
কাগজপত্রের মধ্যে রয়েছে একটি বৈধ পাসপোর্ট, বিশ্ববিদ্যালয়ের অফার লেটার,
টিউশন ফি প্রদানের রশিদ, এবং আপনার আর্থিক সচ্ছলতার প্রমাণস্বরূপ ব্যাংকের
স্টেটমেন্ট।
শুরু করার জন্য কিছু প্রয়োজনীয় কাগজপত্র অবশ্যই প্রস্তুত রাখতে হবে। এই
কাগজপত্রের মধ্যে রয়েছে একটি বৈধ পাসপোর্ট, বিশ্ববিদ্যালয়ের অফার লেটার,
টিউশন ফি প্রদানের রশিদ, এবং আপনার আর্থিক সচ্ছলতার প্রমাণস্বরূপ ব্যাংকের
স্টেটমেন্ট।
এছাড়াও, আপনার সকল একাডেমিক সার্টিফিকেট, স্বাস্থ্য বীমার কাগজপত্র এবং ভিসা
নির্দেশিকা অনুযায়ী ছবি ও বায়োমেট্রিক মানদণ্ড পূরণ করতে হবে। সবশেষে, আপনাকে
অবশ্যই ভিসা ফি প্রদান করতে হবে, যার খরচ বর্তমানে ২১০ ইউরো ধার্য করা হয়েছে।
নির্দেশিকা অনুযায়ী ছবি ও বায়োমেট্রিক মানদণ্ড পূরণ করতে হবে। সবশেষে, আপনাকে
অবশ্যই ভিসা ফি প্রদান করতে হবে, যার খরচ বর্তমানে ২১০ ইউরো ধার্য করা হয়েছে।
নেদারল্যান্ডসে পড়াশোনার জন্য ইন্স্যুরেন্সের খরচ বাবদ প্রতি বছর
বিশ্ববিদ্যালয়ের ওপর নির্ভর করে ৫০০ থেকে ৬০০ ইউরোর মতো টিউশন ফি দিতে হতে
পারে। সবমিলিয়ে, আপনার প্রতি বছরের মোট খরচ ৬,০০০ ইউরো থেকে শুরু করে ২০,০০০
ইউরো পর্যন্ত হতে পারে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ওপর নির্ভর করে ৫০০ থেকে ৬০০ ইউরোর মতো টিউশন ফি দিতে হতে
পারে। সবমিলিয়ে, আপনার প্রতি বছরের মোট খরচ ৬,০০০ ইউরো থেকে শুরু করে ২০,০০০
ইউরো পর্যন্ত হতে পারে।
এছাড়াও, থাকা-খাওয়ার জন্য প্রতি মাসে প্রায় ৮০০ থেকে ১,০০০ ইউরোর মতো খরচ
লাগতে পারে। উল্লেখ্য, স্টুডেন্ট ভিসা পেতে প্রক্রিয়াগত কারণে প্রায় দুই
মাসের মতো সময় লাগতে পারে। নেদারল্যান্ডসের শিক্ষা ব্যবস্থা মূলত
গবেষণা-কেন্দ্রিক এবং এটি খুবই উন্নত।
লাগতে পারে। উল্লেখ্য, স্টুডেন্ট ভিসা পেতে প্রক্রিয়াগত কারণে প্রায় দুই
মাসের মতো সময় লাগতে পারে। নেদারল্যান্ডসের শিক্ষা ব্যবস্থা মূলত
গবেষণা-কেন্দ্রিক এবং এটি খুবই উন্নত।
নেদারল্যান্ডসের স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে সেখানে যেয়ে আপনি আপনার পছন্দমতো যেকোনো
বিষয়ে পড়াশোনা করতে পারবেন। এই দেশে এমন অনেক বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে যেগুলো
আন্তর্জাতিক রেঙ্কিং-এর দিক দিয়ে অনেক উপরের সারিতে অবস্থান করে।
বিষয়ে পড়াশোনা করতে পারবেন। এই দেশে এমন অনেক বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে যেগুলো
আন্তর্জাতিক রেঙ্কিং-এর দিক দিয়ে অনেক উপরের সারিতে অবস্থান করে।
নেদারল্যান্ডসের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় মাস্টার্স, ব্যাচেলর, পিএইচডি এবং
বিভিন্ন শর্ট কোর্স অফার করে থাকে। এখানকার বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বেশিরভাগ
ব্যাচেলর কোর্স সাধারণত ডাচ ভাষায় করানো হয়, তবে ডক্টরাল বিষয় এবং মাস্টার্স
কোর্সের ক্ষেত্রে ইংরেজিতে পড়ানোর ব্যবস্থা রয়েছে।
বিভিন্ন শর্ট কোর্স অফার করে থাকে। এখানকার বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বেশিরভাগ
ব্যাচেলর কোর্স সাধারণত ডাচ ভাষায় করানো হয়, তবে ডক্টরাল বিষয় এবং মাস্টার্স
কোর্সের ক্ষেত্রে ইংরেজিতে পড়ানোর ব্যবস্থা রয়েছে।
স্টুডেন্ট ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র :
- পূরণকৃত ভিসার আবেদন ফরম
- পাসপোর্ট সাইজের ছবি
- মোটিভেশনাল লেটার বা জীবন বৃত্তান্ত
- ইউনিভার্সিটি কর্তৃক অফার লেটার
- হেল্থ ইন্সুইরেন্স
- জন্ম নিবন্ধন সনদ।
- এপয়েন্টমেন্ট লেটার
- জার্মান ভাষা বা আইইএলটিএস দক্ষতার সার্টিফিকেট
- টিউশন ফি পেমেন্ট এর ফটোকপি (প্রয়োজন অনুযায়ী)
- একাডেমিক সার্টিফিকেট ও মার্কশিটের ফটোকপি
- ব্যাংক স্টেটমেন্ট
- মাস্টার্স পোগ্রামে আবেদনের জন্য জব এক্সপেরিয়েন্স সার্টিফিকেট
নেদারল্যান্ড টুরিস্ট ভিসা ২০২৬
নেদারল্যান্ডস প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে মনমুগ্ধকর একটি দেশ এবং উন্নত মানের হওয়ার
কারণে অনেকেই সেখানে ভ্রমণ করতে যেতে চান, যা পর্যটকদের আকর্ষণীয় করবে। এই
দেশটি ভ্রমণের জন্য আপনার অবশ্যই শেনজেন ভিসা লাগবে। এই ভিসার মাধ্যমে আপনি
সাধারণত ৩০ থেকে ৯০ দিন পর্যন্ত নেদারল্যান্ডসে ভ্রমণ করতে পারবেন।
কারণে অনেকেই সেখানে ভ্রমণ করতে যেতে চান, যা পর্যটকদের আকর্ষণীয় করবে। এই
দেশটি ভ্রমণের জন্য আপনার অবশ্যই শেনজেন ভিসা লাগবে। এই ভিসার মাধ্যমে আপনি
সাধারণত ৩০ থেকে ৯০ দিন পর্যন্ত নেদারল্যান্ডসে ভ্রমণ করতে পারবেন।
যদি আপনি বাংলাদেশে অবস্থিত নেদারল্যান্ডসের দূতাবাসে শেনজেন ভিসা না পান, তাহলে
বিকল্প হিসেবে অন্য কোনো দেশের মাধ্যমে এই শেনজেন ভিসা প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে
নিতে পারেন। এই ভিসার জন্য আবেদন ফি হিসেবে প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে প্রায়
৬,৫০০ টাকার মতো লাগতে পারে, এবং শিশুদের জন্য এই ফি প্রায় ৩,৮০০ টাকা নিয়ে
থাকে।
বিকল্প হিসেবে অন্য কোনো দেশের মাধ্যমে এই শেনজেন ভিসা প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে
নিতে পারেন। এই ভিসার জন্য আবেদন ফি হিসেবে প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে প্রায়
৬,৫০০ টাকার মতো লাগতে পারে, এবং শিশুদের জন্য এই ফি প্রায় ৩,৮০০ টাকা নিয়ে
থাকে।
অনেকেই নেদারল্যান্ডসে ঘুরতে যেতে চান, তাই নেদারল্যান্ডস টুরিস্ট ভিসা
সম্পর্কে সবারই একটি সাধারণ প্রশ্ন থাকে। আপনি যদি টুরিস্ট ভিসায়
নেদারল্যান্ডস যেতে চান, তাহলে আপনাকে স্বল্প সময়ের জন্য একটি শেনজেন টুরিস্ট
ভিসা তৈরি করতে হবে।
সম্পর্কে সবারই একটি সাধারণ প্রশ্ন থাকে। আপনি যদি টুরিস্ট ভিসায়
নেদারল্যান্ডস যেতে চান, তাহলে আপনাকে স্বল্প সময়ের জন্য একটি শেনজেন টুরিস্ট
ভিসা তৈরি করতে হবে।
এই ভিসাটি আপনার ভ্রমণ পরিকল্পনা এবং জাতীয়তার ওপর নির্ভর করে থাকে। সাধারণত
নেদারল্যান্ডস টুরিস্ট ভিসা বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে, যেমন…
নেদারল্যান্ডস টুরিস্ট ভিসা বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে, যেমন…
📌আরো পড়ুন👉নেদারল্যান্ডস টুরিষ্ট ভিসার খরচ কত?
- একক প্রবেশ ভিসা
- ডাবল এন্ট্রি ভিসা
- একাধিক এন্ট্রি ভিসা
একক প্রবেশ ভিসা: আপনি যদি একক প্রবেশ ভিসা ব্যবহার করেন, তবে আপনি
তুলনামূলকভাবে কম সময়ের জন্য নেদারল্যান্ডসে থাকতে পারবেন। এই ভিসার আওতায়
আপনি সর্বনিম্ন ৯০ দিন এবং সর্বোচ্চ ১৮০ দিন পর্যন্ত নেদারল্যান্ডসে অবস্থানের
অনুমতি পাবেন।
তুলনামূলকভাবে কম সময়ের জন্য নেদারল্যান্ডসে থাকতে পারবেন। এই ভিসার আওতায়
আপনি সর্বনিম্ন ৯০ দিন এবং সর্বোচ্চ ১৮০ দিন পর্যন্ত নেদারল্যান্ডসে অবস্থানের
অনুমতি পাবেন।
ডাবল এন্ট্রি ভিসা: এই ভিসায় আপনি দীর্ঘদিন নেদারল্যান্ডসে অবস্থান করতে
পারবেন।
পারবেন।
একাধিক এন্ট্রি ভিসা: একাধিক এন্ট্রি ভিসায় আপনি নেদারল্যান্ডসে একাধিক বার
প্রবেশ করতে পারবেন।
প্রবেশ করতে পারবেন।
১. প্রয়োজনীয় কাগজপত্র :
টুরিস্ট ভিসার জন্য যেসকল কাগজপত্র প্রয়োজন সেগুলো হচ্ছে –
- পূরণকৃত ভিসা আবেদন ফরম
- পাসপোর্ট সাইজের ছবি (২ কপি)
- ব্যবসায়িক প্রমাণপএ
- ব্যাংক স্টেটমেন্ট
- একাডেমিক প্রমাণপএ
- কর্মসংস্থানের প্রমাণপএ
২. টুরিস্ট ভিসার আবেদন :
- প্রথমে ভিসার ধরন সিলেক্ট করতে হবে
- এবার অনলাইনে ভিসার আবেদন পএ সম্পূর্ণ করতে হবে।
- তারপর ফটো এবং আঙুলের ছাপ দিতে হবে।
- প্রয়োজনীয় সকল ডকুমেন্টস প্রদান করতে হবে।
- নির্দিষ্ট পরিমাণ ফি প্রদান করতে হবে।
- একটি অ্যাপয়েন্টমেন্ট নির্ধারণ করতে হবে ফি জমা দেওয়ার জন্য।
- নেদারল্যান্ডসের ভিসা ইন্টারভিউতে যোগ দিতে হবে।
আপনি যদি টুরিস্ট ভিসার জন্য নির্ধারিত সকল যোগ্যতার মাপকাঠি সঠিকভাবে পূরণ
করতে পারেন, তাহলে খুব সহজেই নেদারল্যান্ডসের টুরিস্ট ভিসা পেয়ে যাবেন।
করতে পারেন, তাহলে খুব সহজেই নেদারল্যান্ডসের টুরিস্ট ভিসা পেয়ে যাবেন।
নেদারল্যান্ডস ট্যুরিস্ট ভিসা প্রসেসিং ধাপসমূহ
ভিসা প্রসেস অনেকটা পরীক্ষার প্রস্তুতির মতো। ধাপে ধাপে কাজ করলে সহজেই সফল
হওয়া যায়। নিচে বিস্তারিতভাবে দেওয়া হলো:
হওয়া যায়। নিচে বিস্তারিতভাবে দেওয়া হলো:
ধাপ ১ – অ্যাপয়েন্টমেন্ট বুকিং: প্রথমে অনলাইনে নেদারল্যান্ডস ভিসা
অ্যাপ্লিকেশন সেন্টারের ওয়েবসাইট থেকে অ্যাপয়েন্টমেন্ট বুক করতে হবে। আগে থেকে
তারিখ না নিলে সরাসরি আবেদন জমা দেওয়া সম্ভব নয়।
অ্যাপ্লিকেশন সেন্টারের ওয়েবসাইট থেকে অ্যাপয়েন্টমেন্ট বুক করতে হবে। আগে থেকে
তারিখ না নিলে সরাসরি আবেদন জমা দেওয়া সম্ভব নয়।
ধাপ ২ – ফর্ম পূরণ: নির্ধারিত শেনজেন ভিসা আবেদন ফর্ম পূরণ করতে হবে। এখানে
নাম, ঠিকানা, ভ্রমণের উদ্দেশ্য, থাকার জায়গা ইত্যাদি তথ্য দিতে হবে। ভুল তথ্য
দিলে বড় সমস্যা হতে পারে।
নাম, ঠিকানা, ভ্রমণের উদ্দেশ্য, থাকার জায়গা ইত্যাদি তথ্য দিতে হবে। ভুল তথ্য
দিলে বড় সমস্যা হতে পারে।
ধাপ ৩ – প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংগ্রহ: পাসপোর্ট, ছবি, ব্যাংক স্টেটমেন্ট, টিকিট
বুকিং, হোটেল বুকিং, ভ্রমণ বিমা— সব কাগজপত্র সঠিকভাবে প্রস্তুত রাখতে হবে।
বুকিং, হোটেল বুকিং, ভ্রমণ বিমা— সব কাগজপত্র সঠিকভাবে প্রস্তুত রাখতে হবে।
ধাপ ৪ – বায়োমেট্রিক ও কাগজ জমা: অ্যাপয়েন্টমেন্টের দিনে বায়োমেট্রিক জমা দিতে
হবে। এরপর কাগজগুলো ভিসা সেন্টারে জমা দেওয়া হয়।
হবে। এরপর কাগজগুলো ভিসা সেন্টারে জমা দেওয়া হয়।
ধাপ ৫ – ভিসা প্রসেসিং: সব ডকুমেন্ট যাচাইয়ের পর ভিসা প্রসেস শুরু হয়। সাধারণত
১৫-২০ কর্মদিবস সময় লাগে। তবে মৌসুমভেদে সময় কম-বেশি হতে পারে।
১৫-২০ কর্মদিবস সময় লাগে। তবে মৌসুমভেদে সময় কম-বেশি হতে পারে।
নেদারল্যান্ডস কোন কাজের চাহিদা বেশি
নেদারল্যান্ডে যাওয়ার আগে আপনাকে অবশ্যই জেনে নিতে হবে যে সেখানে কোন কাজের
চাহিদা সবচেয়ে বেশি এবং এই তথ্য জানা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
চাহিদা সবচেয়ে বেশি এবং এই তথ্য জানা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
তবে, আপনি যদি আপনার পছন্দের যেকোনো একটি কাজে দক্ষতা তৈরি করে এবং অভিজ্ঞতা
অর্জন করে নেদারল্যান্ডে যেতে পারেন, তাহলে আপনি সেখানে গিয়ে বেশি ফলপ্রসূ
হবেন। কারণ দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতা সম্পন্ন কর্মীদেরকে নেদারল্যান্ডে বেশ
মূল্যায়ন করে থাকে এবং উচ্চমানের বেতন দিয়ে থাকে। বর্তমানে নেদারল্যান্ডসের
এক ইউরো সমান ১৪১.৮১ বাংলাদেশি টাকা।
অর্জন করে নেদারল্যান্ডে যেতে পারেন, তাহলে আপনি সেখানে গিয়ে বেশি ফলপ্রসূ
হবেন। কারণ দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতা সম্পন্ন কর্মীদেরকে নেদারল্যান্ডে বেশ
মূল্যায়ন করে থাকে এবং উচ্চমানের বেতন দিয়ে থাকে। বর্তমানে নেদারল্যান্ডসের
এক ইউরো সমান ১৪১.৮১ বাংলাদেশি টাকা।
এই বিনিময় হার ধরে আপনি নেদারল্যান্ডে আপনার সম্ভাব্য বেতন কত হতে পারে, তা
সেখানে যাওয়ার আগেই হিসেব করে নিতে পারবেন। তাহলে চলুন এবার জেনে নেওয়া যাক,
নেদারল্যান্ডে কোন কাজের চাহিদাগুলো সবচেয়ে বেশি এবং তারা কোন কাজে বিদেশ থেকে
শ্রমিক নিয়োগ করে থাকে।
সেখানে যাওয়ার আগেই হিসেব করে নিতে পারবেন। তাহলে চলুন এবার জেনে নেওয়া যাক,
নেদারল্যান্ডে কোন কাজের চাহিদাগুলো সবচেয়ে বেশি এবং তারা কোন কাজে বিদেশ থেকে
শ্রমিক নিয়োগ করে থাকে।
📌আরো পড়ুন👉ফিনল্যান্ডে কোন কাজের চাহিদা বেশি
- আইটি সেক্টর
- স্বাস্থ্যসেবা
- ইঞ্জিনিয়ারিং
- একাউন্ট এন্ড ফাইনান্স
- শিক্ষা খাস খাত খাত
- কৃষি কাজ
- হোটেল এবং রেস্টুরেন্ট
এই উল্লেখিত কাজগুলোকে আপনি লক্ষ্য রেখে যদি নিজেকে দক্ষ এবং অভিজ্ঞ করে তৈরি
করতে পারেন, তাহলে আপনি নেদারল্যান্ডে গিয়ে বেশ ভালো অঙ্কের অর্থ উপার্জন করে
উন্নত জীবনযাপন করতে পারবেন বলে আশা রাখা যায়।
করতে পারেন, তাহলে আপনি নেদারল্যান্ডে গিয়ে বেশ ভালো অঙ্কের অর্থ উপার্জন করে
উন্নত জীবনযাপন করতে পারবেন বলে আশা রাখা যায়।
নেদারল্যান্ডস যাওয়ার উপায়
বাংলাদেশের বেশিরভাগ মানুষ ইউরোপের দেশগুলোতে যেতে আগ্রহী, কারণ এই দেশগুলোতে
টাকার মান বেশি এবং সেখানে জীবন যাপন করা তুলনামূলকভাবে সহজ, পাশাপাশি
উচ্চমানের জীবন যাপন করা সম্ভব। তবে, বাংলাদেশ থেকে নেদারল্যান্ডসে যাওয়া
কিছুটা কঠিন বিষয়, বিশেষ করে কাজের ভিসায় যাওয়ার ক্ষেত্রে আরও বেশি কঠিন।
টাকার মান বেশি এবং সেখানে জীবন যাপন করা তুলনামূলকভাবে সহজ, পাশাপাশি
উচ্চমানের জীবন যাপন করা সম্ভব। তবে, বাংলাদেশ থেকে নেদারল্যান্ডসে যাওয়া
কিছুটা কঠিন বিষয়, বিশেষ করে কাজের ভিসায় যাওয়ার ক্ষেত্রে আরও বেশি কঠিন।
এই কারণে আপনাকে অবশ্যই কিছু বিষয়ে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে এবং
নেদারল্যান্ডে যে কাজের জন্য যাবেন, সেই কাজের চাহিদা কেমন রয়েছে, সে সম্পর্কে
ভালোভাবে জানতে হবে।
নেদারল্যান্ডে যে কাজের জন্য যাবেন, সেই কাজের চাহিদা কেমন রয়েছে, সে সম্পর্কে
ভালোভাবে জানতে হবে।
আপনি সেখানে ফুড প্যাকেজিং, নির্মাণ কাজ, প্লাম্বিং, প্লাস্টারিং, পেইন্টিং,
ড্রাইভিং, রেস্টুরেন্ট ইত্যাদির মতো কাজগুলো করতে পারেন। এই কাজগুলোর জন্য যেতে
হলে অবশ্যই ওয়ার্ক পারমিট ভিসা করতে হবে। এক্ষেত্রে প্রথমত যে কোম্পানিগুলো এই
কাজের জন্য শ্রমিক নেবে, তাদের কোম্পানিতে আপনাকে আবেদন করতে হবে।
ড্রাইভিং, রেস্টুরেন্ট ইত্যাদির মতো কাজগুলো করতে পারেন। এই কাজগুলোর জন্য যেতে
হলে অবশ্যই ওয়ার্ক পারমিট ভিসা করতে হবে। এক্ষেত্রে প্রথমত যে কোম্পানিগুলো এই
কাজের জন্য শ্রমিক নেবে, তাদের কোম্পানিতে আপনাকে আবেদন করতে হবে।
এরপর যদি আপনি এই কাজের জন্য উপযুক্ত বিবেচিত হন, সেক্ষেত্রে তারা আপনাকে অফার
লেটার পাঠিয়ে দেবে। অফার লেটার পাওয়ার পরই আপনি ভিসার জন্য আবেদন করতে
পারবেন। এছাড়াও এই কোম্পানিগুলোতে বিভিন্ন ধরনের সুযোগ-সুবিধা থাকে। তাই, আপনি
সরকারি মাধ্যমের অথবা সরকার অনুমোদিত যেকোনো এজেন্সির মাধ্যমে নেদারল্যান্ডসে
যেতে পারেন।
লেটার পাঠিয়ে দেবে। অফার লেটার পাওয়ার পরই আপনি ভিসার জন্য আবেদন করতে
পারবেন। এছাড়াও এই কোম্পানিগুলোতে বিভিন্ন ধরনের সুযোগ-সুবিধা থাকে। তাই, আপনি
সরকারি মাধ্যমের অথবা সরকার অনুমোদিত যেকোনো এজেন্সির মাধ্যমে নেদারল্যান্ডসে
যেতে পারেন।
নেদারল্যান্ডস কেমন দেশ
উন্নত শিক্ষা ব্যবস্থা থেকে শুরু করে সেখানে জীবন ব্যবস্থা অনেক সুন্দর। নিজেকে
সুন্দরভাবে এবং পরিচ্ছন্নভাবে জীবন যাপন করার জন্য নেদারল্যান্ড আপনার জন্য এক
অন্যতম দেশ। নেদারল্যান্ডে আপনি কেন যেতে চান, তার কিছু গুরুত্বপূর্ণ কারণ নিচে
আলোচনা করা হলো:
সুন্দরভাবে এবং পরিচ্ছন্নভাবে জীবন যাপন করার জন্য নেদারল্যান্ড আপনার জন্য এক
অন্যতম দেশ। নেদারল্যান্ডে আপনি কেন যেতে চান, তার কিছু গুরুত্বপূর্ণ কারণ নিচে
আলোচনা করা হলো:
- উন্নত অর্থনীতি এবং উচ্চ মজুরি।
- উন্নত স্বাস্থ্যসেবা।
- অন্যতম সেরা শিক্ষা ব্যবস্থা।
- উন্নত বাসস্থান ও পরিবহন ব্যবস্থা।
- মাল্টিকালচারাল পরিবেশ।
- আইনের শাসন এবং মানবাধিকার রক্ষা ব্যবস্থা অনেক সুন্দর।
লেখকের শেষ মতামত
পরিশেষে বলা যায় যে, ইউরোপের উন্নত রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে নেদারল্যান্ডস অন্যতম
একটি দেশ। এখানে বিভিন্ন ধরনের উন্নত মানের কাজ রয়েছে এবং কাজের চাহিদাও অনেক
বেশি। তাই আপনি যদি এই উন্নত দেশটিতে যেতে চান, সেক্ষেত্রে আপনার কাজের
অভিজ্ঞতা নিয়ে যাওয়া আবশ্যক। তাহলে আপনি এই দেশে গিয়ে ভালো বেতনের চাকরি
করতে পারবেন।
একটি দেশ। এখানে বিভিন্ন ধরনের উন্নত মানের কাজ রয়েছে এবং কাজের চাহিদাও অনেক
বেশি। তাই আপনি যদি এই উন্নত দেশটিতে যেতে চান, সেক্ষেত্রে আপনার কাজের
অভিজ্ঞতা নিয়ে যাওয়া আবশ্যক। তাহলে আপনি এই দেশে গিয়ে ভালো বেতনের চাকরি
করতে পারবেন।


