১ একর সমান কত শতক 2025 সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন

আর এস খতিয়ান অনুসন্ধান ও ডাউনলোড করার নিয়মআসসালামু আলাইকুম বন্ধুগণ আশা করি সবাই ভাল আছেন। আপনি কি এক একর সমান কত শতক এ বিষয়টি জানতে চাচ্ছেন? অনেক খোঁজাখুঁজির পরও আপনি হয়তো এই বিষয় সম্পর্কিত অন্য কোন তথ্য পান নেই। 
১ একর সমান কত শতক এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন
আপনার এই সকল সমস্যার সমাধান নিয়ে হাজির হয়েছি আমরা। আপনি যদি আমাদের আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়েন তাহলে এক একর সমান কত শতক এটা সহ আরো জানতে পারবেন খতিয়ান কি খতিয়ান কত প্রকার ও কি কি এছাড়াও আরো বিভিন্ন ধরনের একক সম্পর্কে। তাহলে চলুন আর দেরি না করে শুরু করা যাক।

খতিয়ান কি

খতিয়ান এক ধরনের কাগজ বা রেকর্ড যেখানে শেখ খতিনের নম্বর জেলা মৌজার নাম লিখা থাকে। এছাড়াও খতিয়ান এ বিভিন্ন ধরনের কলাম থাকে যে কলামগুলোতে জমির মালিকের নাম তার পিতার নাম তার ঠিকানা জমির ডাক নাম্বার জমির শ্রেণী জমির পরিমাণ এবং ওই ব্যক্তির জমিতে কতটুকু অংশ পাবে এ সকল তথ্য একটি খতিয়ানে লেখা থাকে। 
একাধিক মালিকের বিবরণ থাকতে পারে। প্রতিটি খতিয়ান নির্দিষ্ট মৌজা অনুযায়ী তৈরি করা হয়। সহজ কথায় মৌজাভিত্তিক একাধিক জমির মালিকের বৈসম্পত্তির বিবরণ সহ যে ভূমি রেকর্ড জরিপকালে তৈরি করা হয় তাকেই খতিয়ান বলা হয়।

খতিয়ানের প্রকারভেদ

বাংলাদেশের চার ধরনের খতিয়ানের প্রচলন রয়েছে।
  • সিএস খতিয়ান
  • এসএ খতিয়ান
  • আরএস খতিয়ান
  • বিএস খতিয়ান
  • সিএস খতিয়ান
১৯৪০ সালে ব্রিটিশ আমলে সর্বপ্রথম যে ভূমি জরিপ করা হয় সেই জরিপের ভিত্তিতে যে খতিয়ান প্রস্তুত হয় তাকে সিএস খতিয়ান বলা হয়। সেই সময় সরকারে আমীনগণ প্রতিটি জমি পরিমাপ করে এবং সে জমির পরিমাপ তার মৌজার অবস্থা মৌজার নকশা এবং জমির মালিকানা বিবরণী সহ একটি খতিয়ান প্রস্তুত করেন। এই কথা নেই মূলত সিএস খতিয়ান। সেই সময় জমি পরিমাপের একক ছিল শতাংশ এবং একর।

এসএ খতিয়ান। ১ একর সমান কত শতক।

১৯৫০ সালে ভারত উপমহাদেশ বিভাগের পরে জমিদারি অধিগ্রহণ এবং প্রজাতন্ত্র আইন পাশের পরে সরকার জমিদারি অধিগ্রহণ করেন। পাকিস্তানি সরকারের অধীনে 1956 সালে সিএস খতিয়ান সংশোধন করে একটি নতুন খতিয়ান প্রণয়ন করা হয় বা তৈরি করা হয় এই খতিয়ান কেই এসএ খতিয়ান বলে।

আর এস খতিয়ান

বাংলা স্বাধীন হওয়ার পরে পাকিস্তান সরকার কর্তৃক তৈরিকৃত খতিয়ান এর ভুল সংশোধন করে একটি খতিয়ান প্রস্তুত করা হয় ১৯৭০ সালে। ১৯৭০ সালের সংশোধিত খতিয়ান কে আরএস খতিয়ান বলা হয়।

বিএস খতিয়ান

সারা বাংলাদেশে ১৯৮৮ সাল থেকে যে ভূমি জরিপ করে নতুন-নথি তৈরি করা হচ্ছে এই নদীকেই বিএস খতিয়ান বলা হয়।

মৌজা কি

জমি সার্ভে করার সময় একই রকম ভূপ্রকৃতি এবং ভৌগোলিক এলাকার স্বতন্ত্রভাবে মাপ জোক বা পরিমাপ করা হয়। এইরকম কোন থানা বা উপজেলার স্বতন্ত্র ভৌগলিক এলাকা বা খন্ডকেই মৌজা বলা হয় ‌। মৌজা জমি বা ভূমি ব্যবস্থাপনার একটি গুরুত্বপূর্ণ একক। মৌজার নির্দিষ্ট কোন আয়তন নেই। এখানে কয়েকটি গ্রাম মিলে একটি মজার অন্তর্ভুক্ত হতে পারে। 
আবার একটি গ্রামে একাধিক মজাও থাকতে পারে। তবে উল্লেখ্য যে প্রতিটি উপজেলা একাধিক মৌজায় বিভক্ত থাকে। ভূমি ব্যবস্থাপনায় একটি গুরুত্বপূর্ণ শব্দ হলো মৌজা। একটি উপজেলায় প্রতিটি মৌজাকে একটি নির্দিষ্ট ক্রমিক নাম্বার দিয়ে চিহ্নিত করা হয়। এই নম্বরকে জে এল নম্বর বলা হয়। এই নম্বরটি স্থায়ী।

পর্চা কি

আপনি যখন একটি পৃথক কাগজে খতিয়ানের হুবহু অনুলিপি প্রস্তুত করবেন বা তৈরি করবেন তখন তাকে পর্চা বলে। খতিয়ানের এই অনুলিপি সাধারণত হাতে কিংবা কম্পোস্ট করে তৈরি করা হয়। খতিয়ানের অনুলিপি যখন আর রেকর্ড রুমের কর্মকর্তা কর্তৃক স্বাক্ষরিত হয় সেই সময় তাকে নকল বা সার্টিফাই কপি বলা হয়। সহজ আপনি যদি বলতে চান পর্যা হলো হাতে লেখা খতিয়াদের কপি বা খসড়া কাগজ।

ভূমি পরিমাপ পদ্ধতি। ১ একর সমান কত শতক।

আপনি যদি ভূমি সংক্রান্ত যাবতীয় হিসাব-নিকাশ করতে চান তাহলে আপনাকে ভূমির পরিমাপ পদ্ধতি অনুযায়ী করতে হবে। ভূমি পরিমাপের সরকারি মান বা স্ট্যান্ডার্ড মেজারমেন্ট হলো বিষয়গুলো হল।
ডেসিমেল শতাংশ বা শতক
  • কাঠা
  • বিঘা
  • একর
 উল্লেখিত পরিমাপের একক গুলো হলো সর্ব এলাকায় সর্বজনীন এবং সর্বজনীন স্বীকৃত।
উপরোক্ত পরিমাপের কতিপয় নিম্নরূপ
ইঞ্চি ফুট ও গজ
  • ১২ ইঞ্চি = ১ ফুট
  • ৩ ফুট = ১ গজ
আপনার জমির আকার যে ধরনের হোক না কেন আপনার জমি যদি দৈর্ঘ্য-প্রস্থ ৪৮৪০ বর্গ গজ হয় তাহলে এক একর হবে।

শতকের বিভিন্ন পরিমাপ

  • ১ শতাংশ=৪৩৫.৬০ বর্গফুট১ শতাংশ=১০০০ বর্গ লিংক
  • ১ শতাংশ=৪৮৪০ বর্গ গজ
  • ৫ শতাংশ= ৩ কাঠা= ২১৭৮ বর্গফুট
  • ১০ শতাংশ=৬ পাঠা= ৪৩৫৬ বর্গফুট
  • ১০০ শতাংশ=১ একর= ৪৩৫৬০ বর্গফুট

একরের বিভিন্ন পরিমাপ

  • ১ একর=১০০ শতক
  • ১ একর= ৪৩৫৬০ বর্গফুট
  • ১ একর= ১,০০,০০০ বর্গ লিংক
  • ১ একর= ৪৮৪০ বর্গ গজ
  • ১ একর= ৬০.৫ কাঠা
  • ১ একর= ৩ বিঘা ৮ ছটাক
  • ১ একর= ১০ বর্গ চেইন=১,০০,০০০ বর্গ লিংক
  • ১ একর= ৪০৪৭ বর্গ মিটার
  • ১ একর= ১ গন্ডা বা ৪৩৫.৬০ বর্গফুট

১ একর সমান কত শতাংশ

এখন আমাদের মূল জিজ্ঞেস হলো এক একর সমান কত শতক বা শতাংশ। গাণিতিকভাবে বলতে গেলে ১ একর=১০০ শতক। আপনার প্রয়োজনে জন্য নিম্নে আরো কিছু শতক একক দেয়া হলো যেগুলো থেকে আপনি আপনার কাঙ্খিত ফলাফলটি বেছে নিতে পারেন।

একর একক

অন্যান্য একক

১ একর

১০০০০ অযুতাংশ

১ একর

৪০.৪৬৮৬এয়র

১ একর

২০১.৬৬৬৭ কড়া

১ একর

৬০৫ কন্ঠ

১ একর

৮০৬.৬৬৬৭কাক

১ একর

৬০.৫ কাঠা

১ একর

২.৫২০৮ কানি

১ একর

৬০০ ক্রান্তি

১ একর

৫০.৪১৬৭ গন্ডা

১ একর

৯৬৮ ছটাক

১ একর

১০০ ডেসিমাল

১ একর

১২০০০ তিন

১ একর

২৫৪১০ দুল 

১ একর

৩৬৩০ ধনু

১ একর

৬২৭২৬৪৪ বর্গ ইঞ্চি

১ একর

৪৮৪০ বর্গ গজ

১ একর

১০ বর্গচেইন

১ একর

৪৩৫৬০ বর্গফুট

১ একর

৪০৪৬.৮৬০৩ বর্গমিটার

১ একর

১০০০০০ বর্গলিংক

১ একর

১৯৩৬০ বর্গহাত

১ একর

৩.০২৫ বিঘা

১ একর

৭৬২৩০০ রেনু

১ একর

১০০ শতক বা শতাংশ

১ একর

০.৪০৪৭ হেক্টর

১ একর

২.৫ কাচ্চা কানি

১ একর

০.৮৩৩৩ সাই কানি ১

১ একর

০.৬২৫ সাই কানি ২

১ একর

১০০ ডিসিম

১ একর

৪০৪৬৮৬০৩.৩৮৭২বর্গ সে:মি

১ একর

০.০০৪ বর্গ কিলোমিটার

১ একর

০.০০১৬ বর্গ মাইল

একরকে শতকে রূপান্তরের সূত্র। ১ একর সমান কত শতক।

একর থেকে শতকে রূপান্তরের সূত্র হল: শতক=একর*১০০

একর

শতক

একর

শতক

একর

শতক

একর

শতক

১ একর

১০০শতক

৫২ একর

৫২০০শতক

১০৩ একর

১০৩০০শতক

১৫৩ একর

১৫৩০০শতক

২  একর

২০০শতক

৫৩ একর

৫৩০০শতক

১০৪ একর

১০৪০০শতক

১৫৪ একর

১৫৪০০শতক

৩ একর

৩০০শতক

৫৪ একর

৫৪০০শতক

১০৫ একর

১০৫০০শতক

১৫৫ একর

১৫৫০০শতক

৪ একর

৪০০শতক

৫৫ একর

৫৫০০শতক

১০৬ একর

১০৬০০শতক

১৫৬ একর

১৫৬০০শতক

৫ একর

৫০০শতক

৫৬ একর

৫৬০০শতক

১০৭ একর

১০৭০০শতক

১৫৭ একর

১৫৭০০শতক

৬ একর

৬০০শতক

৫৭ একর

৫৭০০শতক

১০৮ একর

১০৮০০শতক

১৫৮ একর

১৫৮০০শতক

৭ একর

৭০০শতক

৫৮ একর

৫৮০০শতক

১০৯ একর

১০৯০০শতক

১৫৯ একর

১৫৯০০শতক

৮ একর

৮০০শতক

৫৯ একর

৫৯০০শতক

১১০ একর

১০১০০০শতক

১৬০ একর

১৬০০শতক

৯ একর

৯০০শতক

৬০ একর

৬০০০শতক

১১১ একর

১১১০০শতক

১৬১ একর

১৬১০০শতক

১০ একর

১০০০শতক

৬১ একর

৬১০০শতক

১১২ একর

১১২০০শতক

১৬২ একর

১৬২০০শতক

১১ একর

১১০০শতক

৬২ একর

৬২০০শতক

১১৩ একর

১১৩০০শতক

১৬৩ একর

১৬৩০০শতক

১২ একর

১২০০শতক

৬৩ একর

৬৩০০শতক

১১৪ একর

১১৪০০শতক

১৬৪ একর

১৬৪০০শতক

১৩ একর

১৩০০শতক

৬৪ একর

৬৪০০শতক

১১৫ একর

১১৫০০শতক

১৬৫ একর

১৬৫০০শতক

১৪ একর

১৪০০শতক

৬৫ একর

৬৫০০শতক

১১৬ একর

১১৬০০শতক

১৬৬ একর

১৬৬০০শতক

১৫ একর

১৫০০শতক

৬৬ একর

৬৬০০শতক

১১৭ একর

১১৭০০শতক

১৬৭ একর

১৬৭০০শতক

১৬ একর

১৬০০শতক

৬৭ একর

৬৭০০শতক

১১৮ একর

১১৮০০শতক

১৬৮ একর

১৬৮০০শতক

১৭ একর

১৭০০শতক

৬৮ একর

৬৮০০শতক

১১৯ একর

১১৯০০শতক

১৬৯ একর

১৬৯০০শতক

১৮ একর

১৮০০শতক

৬৯ একর

৬৯০০শতক

১২০ একর

১২০০০শতক

১৭০ একর

১৭০০০শতক

১৯ একর

১৯০০শতক

৭০ একর

৭০০০শতক

১২১ একর

১২১০০শতক

১৭১ একর

১৭১০০শতক

২০ একর

২০০০শতক

৭১ একর

৭১০০শতক

১২২ একর

১২২০০শতক

১৭২ একর

১৭২০০শতক

২১ একর

২১০০শতক

৭২ একর

৭২০০শতক

১২৩ একর

১২৩০০শতক

১৭৩ একর

১৭৩০০শতক

২২ একর

২২০০শতক

৭৩ একর

৭৩০০শতক

১২৪ একর

১২৪০০শতক

১৭৪ একর

১৭৪০০শতক

২৩ একর

২৩০০শতক

৭৪ একর

৭৪০০শতক

১২৫ একর

১২৫০০শতক

১৭৫ একর

১৭৫০০শতক

২৪ একর

২৪০০শতক

৭৫ একর

৭৫০০শতক

১২৬ একর

১২৬০০শতক

১৭৬ একর

১৭৬০০শতক

২৫ একর

২৫০০শতক

৭৬ একর

৭৬০০শতক

১২৭ একর

১২৭০০শতক

১৭৭ একর

১৭৭০০শতক

২৬ একর

২৬০০শতক

৭৭ একর

৭৭০০শতক

১২৮ একর

১২৮০০শতক

১৭৮ একর

১৭৮০০শতক

২৭ একর

২৭০০শতক

৭৮ একর

৭৮০০শতক

১২৯ একর

১২৯০০শতক

১৭৯ একর

১৭৯০০শতক

২৮ একর

২৮০০শতক

৭৯ একর

৭৯০০শতক

১৩০ একর

১৩০০০শতক

১৮০ একর

১৮০০০শতক

২৯ একর

২৯০০শতক

৮০ একর

৮০০০শতক

১৩১ একর

১৩১০০শতক

১৮১ একর

১৮১০০শতক

৩০ একর

৩০০০শতক

৮১ একর

৮১০০শতক

১৩২ একর

১৩২০০শতক

১৮২ একর

১৮২০০শতক

৩১ একর

৩১০০শতক

৮২ একর

৮২০০শতক

১৩৩ একর

১৩৩০০শতক

১৮৩ একর

১৮৩০০শতক

৩২ একর

৩২০০শতক

৮৩ একর

৮৩০০শতক

১৩৪ একর

১৩৪০০শতক

১৮৪ একর

১৮৪০০শতক

৩৩ একর

৩৩০০শতক

৮৪ একর

৮৪০০শতক

১৩৫ একর

১৩৫০০শতক

১৮৫ একর

১৮৫০০শতক

৩৪ একর

৩৪০০শতক

৮৫ একর

৮৫০০শতক

১৩৬ একর

১৩৬০০শতক

১৮৬ একর

১৮৬০০শতক

৩৫ একর

৩৫০০শতক

৮৬ একর

৮৬০০শতক

১৩৭ একর

১৩৭০০শতক

১৮৭ একর

১৮৭০০শতক

৩৬ একর

৩৬০০শতক

৮৭ একর

৮৭০০শতক

১৩৮ একর

১৩৮০০শতক

১৮৮ একর

১৮৮০শতক

৩৭ একর

৩৭০০শতক

৮৮ একর

৮৮০০শতক

১৩৯ একর

১৩৯০০শতক

১৮৯ একর

১৮৯০০শতক

৩৮ একর

৩৮০০শতক

৮৯ একর

৮৯০০শতক

১৪০ একর

১৪০০০শতক

১৯০ একর

১৯০০০শতক

৩৯ একর

৩৯০০শতক

৯০ একর

৯০০০শতক

১৪১ একর

১৪১০০শতক

১৯১ একর

১৯১০০শতক

৪০ একর

৪০০০শতক

৯১ একর

৯১০০শতক

১৪২ একর

১৪২০০শতক

১৯২ একর

১৯২০০শতক

৪১ একর

৪১০০শতক

৯২ একর

৯২০০শতক

১৪৩ একর

১৪৩০০শতক

১৯৩ একর

১৯৩০০শতক

৪২ একর

৪২০০শতক

৯৩ একর

৯৩০০শতক

১৪৪ একর

১৪৪০০শতক

১৯৪ একর

১৯৪০০শতক

৪৩ একর

৪৩০০শতক

৯৪ একর

৯৪০০শতক

১৪৫একর

১৪৫০০শতক

১৯৫ একর

১৯৫০০শতক

৪৪ একর

৪৪০০শতক

৯৫ একর

৯৫০০শতক

১ একর

১০০শতক

১৯৬ একর

১৯৬০০শতক

৪৫ একর

৪৫০০শতক

৯৬ একর

৯৬০০শতক

১৪৬ একর

১৪৬০০শতক

১৯৭ একর

১৯৭০০শতক

৪৬ একর

৪৬০০শতক

৯৭ একর

৯৭০০শতক

১৪৭ একর

১৪৭০০শতক

১৯৮ একর

১৯৮০০শতক

৪৭ একর

৪৭০০শতক

৯৮ একর

৯৮০০শতক

১৪৮ একর

১৪৮০০শতক

১৯৯ একর

১৯৯০০শতক

৪৮ একর

৪৮০০শতক

৯৯ একর

৯৯০০শতক

১৪৯ একর

১৪৯০০শতক

২০০ একর

২০০০০শতক

৪৯ একর

৪৯০০শতক

১০০ একর

১০০০০শতক

১৫০ একর

১৫০০০শতক

২০১ একর

২০১০০ শতক

৫০ একর

৫০০০শতক

১০১ একর

১০১০০শতক

১৫১ একর

১৫১০০শতক

২০২ একর

২০২০০শতক

৫১ একর

৫১০০শতক

১০২একর

১০২০০শতক

১৫২ একর

১৫২০০০শতক

২০৩একর

২০৩০০ শতক

শেষ কথা: ১ একর সমান কত শতক

১ একর সমান কত শতক নিয়ে লেখা আর্টিকেলটি যদি আপনার ভালো লাগে তাহলে আপনি আপনার নিকৃষ্ট বন্ধুদের নিকট শেয়ার করুন এবং তাদেরকেও জানার সুযোগ করে দিন যে একর
সমান কত শতক হয়।

নামজারি খতিয়ান অনুসন্ধান 2025

ভূমি মন্ত্রণালয় খতিয়ান অনুসন্ধাননামজারি খতিয়ান অনুসন্ধান 2025। আসসালামু আলাইকুম বন্ধুগণ আশা করি সবাই ভাল
আছেন। বর্তমান ডিজিটাল যুগের সাথে তাল মিলিয়ে ভূমি সেবা গুলোও ডিজিটাল করা
হয়েছে। এই ডিজিটাল করার সুবিধার্থে আপনি কোন ঝামেলা ছাড়াই যে কোন মুহূর্তে
আপনার হাতে থাকা স্মার্টফোনটি দিয়ে আপনার নাম জারি খতিয়ানটি অনুসন্ধান করতে
পারবেন। 
আপনি যদি আপনার স্মার্ট ফোন দিয়ে আপনার নামজারি খতিয়ানটি অনুসন্ধান করতে না
পারেন তাহলে আপনি আপনার সময়ের কিছুটা ব্যয় করে আমাদের সাথে শেষ পর্যন্ত থাকুন
এবং মনোযোগ দিয়ে আমাদের আর্টিকেলটি পড়ুন। আমাদের উল্লেখিত ধাপগুলো অনুসরণ করে
আপনি খুব সহজেই আপনার কাঙ্খিত নামজারি খতিয়ানটি অনুসন্ধান করতে পারবেন। তাহলে আর
দেরি না করে চলুন শুরু করা যাক।

নামজারি খতিয়ান অনুসন্ধানের প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

আপনি যদি কোন ঝামেলা ছাড়াই ঘরে বসে থেকে আপনার নামজারি খতিয়ানটি অনুসন্ধান
করতে চান তাহলে আপনার যে সকল তথ্য জানা প্রয়োজন সেগুলো হল।
  • আপনার বিভাগের নাম
  • আপনার জেলার নাম
  • আপনার উপজেলার নাম
  • আপনার মৌজার নাম
  • এবং খতিয়ার নাম্বার
আপনার এ সকল তথ্য জানা থাকলে আপনি খুব সহজেই আপনার নামজারি খতিয়ানটি অনুসন্ধান
করতে পারবেন।

নামজারি খতিয়ান অনুসন্ধান 2025

আপনি যদি আপনার নামজারি খতিয়ানটি অনুসন্ধান করতে চান তাহলে আপনার হতে থাক
স্মার্ট ফোন বা কম্পিউটারের যেকোনো ব্রাউজারে গিয়ে টাইপ করুন land.gov.bd এবং
সার্চ করুন। সার্চ করার পরে আপনার সামনে একটা পেজ ওপেন হবে এবং সেইখানে আপনি
অনেকগুলো অপশন দেখতে পাবেন
সেগুলোর মধ্যে থেকে ভূমি রেকর্ড এবং ম্যাপ সিলেক্ট
করুন তারপর আপনার সামনে যে পেস্ট ওপেন হবে সেখানে নামজারি খতিয়ান সিলেট করে
তারপরে প্রয়োজনের তথ্য গুলো সরবরাহ করে আপনি খুব সহজেই ঘরে বসে থেকেই আপনার
নামজারি খতিয়ান অনুসন্ধান করতে পারবেন।

নামজারি খতিয়ান অনুসন্ধান 2025

আপনি যদি এটা বুঝতে না পারেন তাহলে আপনি আমাদের উল্লেখিত ধাপ গুলো অনুসরণ করে খুব
সহজে আপনার খতিয়ান অনুসন্ধান করুন।
প্রথম ধাপ : আপনার স্মার্ট ফোন অথবা যেকোনো কম্পিউটারের সাহায্যে যদি আপনার
কাঙ্খিত নামজারি খতিয়ানটি অনুসন্ধান করতে চান তাহলে আপনার মোবাইল বা ল্যাপটপ এর
যে কোন ব্রাউজারে গিয়ে land.gov.bd টাইপ করে সার্চ বাটনে ক্লিক করুন। সার্চ
বাটনে ক্লিক করার পর আপনার সামনে একটি পেজ ওপেন হবে সেখান অনেকগুলো অপশন দেখতে
পাবেন শেখান থেকে ভূমি রেকর্ড ও ম্যাপ অপশনে ক্লিক করুন।
নামজারি খতিয়ান অনুসন্ধান 2025
দ্বিতীয় ধাপ: ভূমি রেকর্ড ও ম্যাপ অপশনে ক্লিক করার পর আপনার সঙ্গে একটু প্লিজ
ওপেন হবে সেখানে আপনি লিখা দেখবেন সার্ভে খতিয়ান , নামজারি খতিয়ান, মৌজা ম্যাপ,
আবেদনের অবস্থান, নির্দেশিকা। এই অপশন গুলোর মধ্য থেকে নামজারি খতিয়ান সিলেক্ট
করুন।
তৃতীয় ধাপ: নামজারি খতিয়ান ক্লিক করার পর নিচের দিকে ফলো করলে কিছু অপশন
দেখতে পাবেন। যেমন আপনার বিভাগ, জেলা। প্রথমে বিভাগ অপশন থেকে আপনার বিভাগটি
সিলেক্ট করুন এবং জেলা অপশন থেকে আপনার জেলাটি সিলেক্ট করুন।
নামজারি খতিয়ান অনুসন্ধান 2025
চতুর্থ ধাপ: আপনার বিভাগ এবং জেলা সিলেক্ট করার পর আপনি আপনার উপজেলা বা থানা
এবং মৌজার নাম নির্বাচন করুন।
নামজারি খতিয়ান অনুসন্ধান 2025
পঞ্চম ধাপ: খতিয়ানের তালিকা এর নিচে ফাঁকা ঘরে  যে নামজারি খতিয়ানটি দেখতে
চান সেই খতিয়ানটি টাইপ করুন। টাইপ করা হয়ে গেলে খুঁজুন বাটনে ক্লিক করুন।
নামজারি খতিয়ান অনুসন্ধান 2025
ষষ্ঠ ধাপ: খুঁজুন বাটনে ক্লিক করার পরে তার নিচেই আপনি আপনার কাঙ্ক্ষিত খতিয়ান
নাম্বার সহ সেই খতিয়ান টি যার নামে চলে সেটা সহ দেখতে পাবেন। এবার এটার উপরে
ডাবল ক্লিক করুন। ডাবল ক্লিক করার সাথে সাথে আপনার সামনে একটি পেজ ওপেন হবে এবং
সেই পেজে আপনার কাঙ্ক্ষিত খতিয়ানের বিস্তারিত সকল তথ্য দেখতে পাবেন।
নামজারি খতিয়ান অনুসন্ধান 2025
নামজারি খতিয়ান অনুসন্ধান 2025

আপনি আমাদের উল্লেখিত ধাপ গুলো অনুসরণ করে খুব সহজেই আপনি আপনার
নামজারি খতিয়ান খুব সহজেই ঘরে বসে থেকে মুহূর্তের মধ্যেই দেখতে পাবেন এবং সেখান
থেকে আপনি আপনার প্রয়োজনীয় তথ্যটি সংগ্রহ করতে পারবেন।

আর এস খতিয়ান অনুসন্ধান

ভূমি মন্ত্রণালয়ে আপনি যদি আপনার আর এস খতিয়ানটি অনুসন্ধান করতে চান তাহলে
আপনার মোবাইল বা কম্পিউটারের যেকোনো ব্রাউজারে land.gov.bd. লিখে সার্চ
বাটনে ক্লিক করুন। বাটনে ক্লিক করার পর আপনার সামনে একটি পেজ ওপেন হবে সেখান বেশ কয়েকটি অপশন দেখতে পারবেন শেখান
থেকে ভূমি রেকর্ড ও ম্যাপ অপশন এ ক্লিক করুন। 
তারপর সেখান থেকে সার্ভে খতিয়ান
সিলেক্ট করে যথাক্রমে আপনার বিভাগ, আপনার জেলা .আপনার উপজেলা বা থানা, খতিয়ানের
ধরনের নিচে আর এস খতিয়ান সিলেক্ট করুন। এরপর আপনার মৌজা এবং খতিয়ানের তালিকা এর নিচের
ফাঁকা ঘরে আপনার কাঙ্খিত খতিয়ান টি লিখে খুজুন বাটলে ক্লিক করুন।

বি এস খতিয়ান অনুসন্ধান

আপনি যদি আপনার পেজ খতিয়ানটি ভূমি মন্ত্রণালয়ে অনুসন্ধান করতে চান তাহলে
সর্বপ্রথমে ভূমি মন্ত্রণালয়ের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট এর প্রবেশ করুন। অথবা
land.gov.bd ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন। তারপর আপনার সামনে যে পেজ চলবে সেখান থেকে ভূমি রেকর্ড ও ম্যাপ অপশনে সিলেক্ট করে যথাক্রমে
  • আপনার বিভাগ ও জেলা সিলেক্ট করুন
  • এরপর আপনার উপজেলা বা থানা সিলেক্ট করুন
  • এরপর আপনি খতিয়ানের ধরনের জায়গায় বিএস খতিয়ান সিলেক্ট করুন
  • এবার আপনার মৌজাটি সিলেক্ট করুন
  • সর্বশেষে খতিয়ানের তালিকা এর নিচের ফাঁকা ঘরে আপনার কাঙ্খিত বিএস খতিয়ান টি
    লিখুন এবং খুঁজুন বাটনে ক্লিক করুন।
  • খুজন বাটনে ক্লিক করার পর আপনার কাঙ্ক্ষিত খতিয়ান পেয়ে যাবেন সেখানে ডাবল
    ক্লিক করলে আপনি আপনার খতিয়ানের বিস্তারিত তথ্য জানতে পারবেন।
এভাবে আপনি উল্লেখিত তথ্য গুলো ফলো করে আপনার বিএস খতিয়ান টি সম্পর্কে বিস্তারিত
তথ্য জানতে পারবেন।

এস এ খতিয়ান অনুসন্ধান

আপনি যদি আপনার এস এ খতিয়ানটি ভূমি মন্ত্রণালয় অনুসন্ধান করতে চান তাহলে যেকোনো
ব্রাউজার এগিয়ে land.gov.bd লিখে সার্চ করুন । সার্চ করার পরে আপনার সামনে যে
পেজটি ওপেন হবে সেখান থেকে ভূমি রেকর্ড এন্ড ম্যাপ অপশন সিলেক্ট করার পর আপনার
সামনে যে পেজটি ওপেন হবে সেখানে সার্ভে খতিয়ান অপশনে সিলেক্ট করুন। 
তারপরে নিচের অপশনে যথাক্রমে আপনার বিভাগ, আপনার জেলা ,আপনার উপজেলা বা থানা, খতিয়ানের ধরনের স্থানে
এস এ খতিয়ান, আপনার  নাম খতিয়ানের তালিকা এর নিচের ফাঁকা ঘরে আপনার কাঙ্খিত
এসে খতিয়ানটি লিখে খুঁজুন বাটনে ক্লিক করুন। এভাবে খুব সহজে আপনি আপনার এস এ
খতিয়ানের বিস্তারিত তথ্য জানতে পারবেন।

শেষ কথা: নামজারি খতিয়ান অনুসন্ধান 2025

নামজারি খতিয়ান অনুসন্ধান 2025 নিয়ে লেখা আর্টিকেলটি যদি আপনি মনোযোগ
দিয়ে শেষ পর্যন্ত পড়ে থাকেন তাহলে আপনি নামজারি খতিয়ান অনুসন্ধান 2025,
এস এ খতিয়ান অনুসন্ধান, আর এস খতিয়ান অনুসন্ধান, বিএস খতিয়ান অনুসন্ধান
কিভাবে করতে হয় সে

ভূমি মন্ত্রণালয় খতিয়ান অনুসন্ধান

15 টি উপায় বাংলা ব্লগ সাইট থেকে ইনকাম ও আয় বাড়ানোয় নিয়মআপনি যদি আপনার এস এ খতিয়ান আর এস খতিয়ান এবং বিএস খতিয়ান এর মতো
গুরুত্বপূর্ণ খতিয়ান গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য যদি আপনি জানতে চান তাহলে
আপনাকে আর কোথাও দৌড়াদৌড়ি করার প্রয়োজন নেই। 
ভূমি মন্ত্রণালয় খতিয়ান অনুসন্ধান
যদি আপনার হাতে একটা স্মার্ট ফোন থাকে অথবা আপনার যদি কম্পিউটার থাকে তাহলে
আপনি মুহূর্তের মধ্যেই আবলে ভূমি মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে ফ্রিতে
সকল তথ্য পেতে পারে। আপনি হয়তো বুঝতে পারছেন না যে আপনি কি করে দেখবেন। আপনি
যদি এ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে চান তাহলে আমাদের আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত
মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।

ভূমি মন্ত্রণালয় খতিয়ান অনুসন্ধান

আপনি ঘরে বসে থেকেই আপনার স্মার্টফোনের সাহায্যে মুহূর্তের মধ্যেই ভূমি
মন্ত্রণালয় ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে চেক করতে পারেন। ভূমি মন্ত্রণালয়ে আপনার
খতিয়ান চেক করার জন্য প্রথমে যে কোন ব্রাউজারে গিয়ে টাইপ করুন
lan.gov.bd লিখে সার্চ করুন। 
তারপর আপনি আপনার বিভাগ ,জেলা, উপজেলা, খতিয়ানের ধরন, মৌজা খতিয়ানের ধরন এবং
খতিয়ান নাম্বার দিয়ে খুঁজুন বাটনে ক্লিক করে খুব সহজেই মুহূর্তের মধ্যে সেটা
বলে দেখতে পাবেন। যে খতিয়ান কার নামে আছে কোন কোন দাগ নাম্বার রয়েছে
কোন দাগে কতখানি জমি রয়েছে এবং কোন জমির কি ধরনের শ্রেণীর সহ বিস্তারিত।

ভূমি মন্ত্রণালয় খতিয়ান অনুসন্ধানের ধাপসমূহ

আপনি যদি এটা বুঝতে না পারেন তাহলে আপনি আমাদের উল্লেখিত ধাপ গুলো অনুসরণ করে খুব
সহজে আপনার খতিয়ান অনুসন্ধান করুন।
প্রথম ধাপ : আপনার স্মার্ট ফোন অথবা যেকোনো কম্পিউটারের সাহায্যে যদি আপনার
কাঙ্খিত খতিয়ানটি অনুসন্ধান করতে চান তাহলে আপনার মোবাইল বা ল্যাপটপ এর যে কোন
ব্রাউজারে গিয়ে land.gov.bd টাইপ করে সার্চ বাটনে ক্লিক করুন। সার্চ বাটনে ক্লিক
করার পর আপনার সামনে একটি পেজ ওপেন হবে সেখান অনেকগুলো অপশন দেখতে পাবেন শেখান
থেকে ভূমি রেকর্ড ও ম্যাপ অপশনে ক্লিক করুন।
ভূমি মন্ত্রণালয় খতিয়ান অনুসন্ধান
দ্বিতীয় ধাপ: ভূমি রেকর্ড ও ম্যাপ অপশনে ক্লিক করার পর আপনার সঙ্গে পেজ
ওপেন হবে সেখানে আপনি লিখা দেখবেন সার্ভে খতিয়ান , নামজারি খতিয়ান, মৌজা ম্যাপ,
আবেদনের অবস্থান, নির্দেশিকা। এই অপশন গুলোর মধ্য থেকে প্রথম অপশন সার্ভে খতিয়ান
সিলেক্ট করুন।
ভূমি মন্ত্রণালয় খতিয়ান অনুসন্ধান
তৃতীয় ধাপ: সার্ভে খতিয়ান ক্লিক করার পর নিচের দিকে ফলো করলে কিছু অপশন দেখতে
পাবেন। যেমন আপনার বিভাগ, জেলা, উপজেলা। প্রথমে বিভাগ অপশন থেকে আপনার বিভাগটি
সিলেক্ট করুন এবং জেলা অপশন থেকে আপনার জেলাটি সিলেক্ট করুন।
ভূমি মন্ত্রণালয় খতিয়ান অনুসন্ধান
চতুর্থ ধাপ: আপনার বিভাগ এবং জেলা সিলেক্ট করার পর আপনি আপনার উপজেলা বা থানা এবং
খতিয়ানের ধরন নির্বাচন করুন।
ভূমি মন্ত্রণালয় খতিয়ান অনুসন্ধান
পঞ্চম ধাপ: তারপর আপনি মৌজা অপশন থেকে আপনার মৌজাটি সিলেক্ট করুন এবং খতিয়ানের
তালিকা এর নিচে ফাঁকা ঘরে আবুল যে খতিয়ানটি দেখতে চান সেই খতিয়ানটি টাইপ করুন।
টাইপ করা হয়ে গেলে খুঁজুন বাটনে ক্লিক করুন।
ভূমি মন্ত্রণালয় খতিয়ান অনুসন্ধান
ষষ্ঠ ধাপ: খুঁজুন বাটনে ক্লিক করার পরে তার নিচেই আপনি আপনার কাঙ্ক্ষিত খতিয়ান
নাম্বার সহ সেই খতিয়ান টি যার নামে চলে সেটা সহ দেখতে পাবেন। এবার এটার উপরে
ডাবল ক্লিক করুন। ডাবল ক্লিক করার সাথে সাথে আপনার সামনে একটি পেজ ওপেন হবে এবং
সেই পেজে আপনার কাঙ্ক্ষিত খতিয়ানের বিস্তারিত সকল তথ্য দেখতে পাবেন।
ভূমি মন্ত্রণালয় খতিয়ান অনুসন্ধান

ভূমি মন্ত্রণালয় খতিয়ান অনুসন্ধান
আপনি আমাদের উল্লেখিত ধাপ গুলো অনুসরণ করে খুব সহজেই আপনি আপনার এস এ
খতিয়ান, আরএস খতিয়ান বিএস খতিয়ান এবং আর এস খতিয়ান খুব সহজেই ঘরে বসে থেকে
মুহূর্তের মধ্যেই দেখতে পাবেন এবং সেখান থেকে আপনি আপনার প্রয়োজনীয় তথ্যটি
সংগ্রহ করতে পারবেন।

ভূমি মন্ত্রণালয়ে আর এস খতিয়ান অনুসন্ধান

ভূমি মন্ত্রণালয়ে আপনি যদি আপনার আর এস খতিয়ানটি অনুসন্ধান করতে চান তাহলে
আপনার মোবাইল বা কম্পিউটারের যেকোনো ব্রাউজারে টাইপ করুন land.gov.bd. লিখে সার্চ
বাটনে ক্লিক করুন। বাটনে ক্লিক করার পর আপনার সামনে একটি পেয়ে যখন হবে সেখান
থেকে ভূমি রেকর্ড ও ম্যাপ অপশন এ ক্লিক করুন। 
তারপর সেখান থেকে সার্ভে খতিয়ান সিলেক্ট করে যথাক্রমে আপনার বিভাগ, আপনার
জেলা, আপনার উপজেলা বা থানা, খতিয়ানের ধরনের আর এস খতিয়ান সিলেক্ট করুন। এরপর
আপনার মৌজা এবং খতিয়ান তালিকা এর নিচের ফাঁকা ঘরে আপনার কাঙ্খিত
খতিয়ান টি লিখে খুজুন বাটলে ক্লিক করুন।

ভূমি মন্ত্রণালয় বি এস খতিয়ান অনুসন্ধান

আপনি যদি আপনার পেজ খতিয়ানটি ভূমি মন্ত্রণালয়ে অনুসন্ধান করতে চান তাহলে
সর্বপ্রথমে ভূমি মন্ত্রণালয়ের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট এর প্রবেশ করুন। অথবা
land.gov.bd ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন। তারপর আপনার সামনে যে পেজ চলবে সেখান
থেকে ভূমি রেকর্ড ও ম্যাপ অপশনে সিলেক্ট করে যথাক্রমে
  • আপনার বিভাগ ও জেলা সিলেক্ট করুন
  • এরপর আপনার উপজেলা বা থানা সিলেক্ট করুন
  • এরপর আপনি খতিয়ানের ধরনের জায়গায় বিএস খতিয়ান সিলেক্ট করুন
  • এবার আপনার মৌজাটি সিলেক্ট করুন
  • সর্বশেষে খতিয়ানের তালিকা এর নিচের ফাঁকা ঘরে আপনার কাঙ্খিত বিএস খতিয়ান টি
    লিখুন এবং খুঁজুন বাটনে ক্লিক করুন।
  • খুজন বাটনে ক্লিক করার পর আপনার কাঙ্ক্ষিত খতিয়ান পেয়ে যাবেন সেখানে ডাবল
    ক্লিক করলে আপনি আপনার খতিয়ানের বিস্তারিত তথ্য জানতে পারবেন।
এভাবে আপনি উল্লেখিত তথ্য গুলো ফলো করে আপনার বিএস খতিয়ান টি সম্পর্কে বিস্তারিত
তথ্য জানতে পারবেন।

ভূমি মন্ত্রণালয়ে এস এ খতিয়ান অনুসন্ধান

আপনি যদি আপনার এস এ খতিয়ানটি ভূমি মন্ত্রণালয় অনুসন্ধান করতে চান তাহলে যেকোনো
ব্রাউজার এগিয়ে land.gov.bd লিখে সার্চ করুন । সার্চ করার পরে আপনার সামনে যে
পেজটি ওপেন হবে সেখান থেকে ভূমি রেকর্ড এন্ড ম্যাপ অপশন সিলেক্ট করার পর আপনার
সামনে যে পেজটি ওপেন হবে সেখানে সার্ভে খতিয়ান অপশনে সিলেক্ট করুন। 
তারপরে নিচের অপশনে যথাক্রমে আপনার বিভাগ আপনার জেলা আপনার উপজেলা বা থানা
খতিয়ানের ধরনের স্থানে এসে খতিয়ান, আপনার মজার নাম খতিয়ানের তালিকা এর নিচের
ফাঁকা ঘরে আপনার কাঙ্খিত এসে খতিয়ানটি লিখে খুঁজুন বাটনে ক্লিক করুন। এভাবে খুব
সহজে আপনি আপনার এস এ খতিয়ানের বিস্তারিত তথ্য জানতে পারবেন।

শেষ কথা: ভূমি মন্ত্রণালয় খতিয়ান অনুসন্ধান

ভূমি মন্ত্রণালয় খতিয়ান অনুসন্ধান নিয়ে লেখা আর্টিকেলটি যদি আপনি মনোযোগ দিয়ে
শেষ পর্যন্ত পড়ে থাকেন তাহলে আপনি ভূমি

জন্ম নিবন্ধন অনলাইন যাচাই 2025

 প্রতিবন্ধী ভাতা কার্ড চেক 2025জন্ম নিবন্ধন অনলাইন যাচাই 2025। আসসালামু আলাইকুম বন্ধুগণ আশা করি সবাই ভাল আছেন। বর্তমান ডিজিটাল যুগে ১৮ বছরের নিচে যারা রয়েছেন তাদের সকলের স্কুল কলেজ অথবা যেকোন সুযোগ-সুবিধা ভোগীদের জন্য একটা প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট হলো জন্ম নিবন্ধন। 

জন্ম নিবন্ধন অনলাইন যাচাই 2025
আপনার এ জন্ম নিবন্ধন টি আসল না নকল সেটা আপনি ঘরে বসে থেকে আপনি অনলাইনের মাধ্যমে সেটা যাচাই করতে পারবেন না। এখন কথা হচ্ছে আপনি সেটা কি করে করবেন এবং সেটা কিভাবে ডাউনলোড করবেন সে সম্পর্কে আমরা বিস্তারিত তথ্য নিয়ে হাজির হয়েছি। তাহলে চলুন দেখে নেওয়া যাক আপনি কিভাবে ঘরে বসে থেকেই জন্ম নিবন্ধন অনলাইনে যাচাই করবেন।

অনলাইন জন্ম নিবন্ধন যাচাই

১৮ বছরের নিচে সকলের অত্যন্ত প্রয়োজনীয় একটি ডকুমেন্ট হলো জন্ম সনদ। ১৮ বছরের নিচে যারা আছে তারা যে কোন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বা যে কোন প্রতিষ্ঠানে ভর্তি কিংবা যেকোনো ধরনের সুযোগ-সুবিধা পেতে হলে তাকে অবশ্যই জন্ম সনদ এর কপি কিংবা জন্ম সনদ জমা দিতে হয়। খুব প্রয়োজনীয় এ জিনিসটি আগে হাতে লেখা ছিল কিন্তু বর্তমান বাংলাদেশ সরকার এটা ডিজিটালাইজড করে অনলাইনের মাধ্যমে জন্ম নিবন্ধন ডিজিটাল করা হচ্ছে। 
ডিজিটালের চক্করে অনেক সময় দেখা যায় অনেকেই নকল জন্ম সনদ সরবরাহ করে। তাই আপনার অতি প্রয়োজনীয় এই জিনিসটি আসল হওয়া খুবই প্রয়োজন। তাহলে প্রশ্ন হচ্ছে আপনি তাহলে এটা চেক করবেন কিভাবে। চিন্তার কোন কারণ নেই আপনি আপনার ঘরে বসে থেকেই আপনার হাতের স্মার্টফোন অথবা কম্পিউটারের সাহায্যে খুব সহজে অনলাইনে মাধ্যমে সেটা চেক করে নিতে পারেন যে এটা আসল কি নকল।
জন্ম নিবন্ধন অনলাইন যাচাই 2025
অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন যাচাই করার জন্য everify.bdris.gov.bd এই ওয়েবসাইটে প্রবেশ করলে আপনি আপনার সামনে একটি পেজ দেখতে পাবেন সেখানে আপনার ১৭ ডিজিটের জন্ম নিবন্ধন নাম্বার এবং আপনার জন্ম তারিখ দিয়ে খুব সহজে আপনি আপনার জন্ম নিবন্ধনটি অনলাইনের মাধ্যমে যাচাই করতে পারবেন।

জন্ম নিবন্ধন অনলাইন যাচাই

এছাড়াও আপনার জন্ম নিবন্ধনের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে প্রবেশ করেও নিচে উল্লেখিত ধাপ গুলো অনুসরণ করে আপনি খুব সহজেই আপনার জন্ম নিবন্ধনটি যাচাই করতে পারেন।

প্রথমে আপনি যেকোনো একটা ব্রাউজার ওপেন করুন এবং সেখানে টাইপ করুন everify.bdris.gov.bd . টাইপ করা হয়ে গেলে সার্চ বাটনে ক্লিক করুন।

জন্ম নিবন্ধন অনলাইন যাচাই 2025
everify.bd ris.gov.bd লিখে সার্চ করার পর আপনার সামনে একটি পেজ ওপেন হবে সেখানে আপনি প্রথমে যে ফাঁকা ঘরটি দেখতে পাবেন সেখানে আছে Birth Registration Number লিখা দেখবেন এবং এর নিচে একটা বক্স দেখতে পাবেন। এই বক্সটিতে আপনি আপনার শত্রুর ডিজিটের জন্ম নিবন্ধন নাম্বারটি টাইপ করুন। আপনার জন্ম নিবন্ধন নাম্বারটি যদি ১৭ ডিজিট এর না হয় তাহলে আপনার নিকটস্থ ইউনিয়ন পরিষদে যোগাযোগ করুন।
জন্ম নিবন্ধন অনলাইন যাচাই 2025
আপনার জন্ম নিবন্ধন নাম্বারটি লিখার পর নিচে লেখা দেখতে পাবেন date of birth (yyyy-mm-dd). এবং এর নিচে একটি ফাঁকা বক্স দেখতে পাবেন। এখানে আপনার জন্ম তারিখটি প্রদান করতে হবে। তবে এখানে জন্ম তারিখ প্রবেশের একটি ফরমেট রয়েছে সে অনুযায়ী আপনাকে আপনার জন্ম তারিখ লিখতে হবে। অর্থাৎ এখানে প্রথমে আপনাকে আপনার জন্ম সাল তারপরে মাস এবং শেষে দিন লিখতে হবে। উদাহরণস্বরূপ ১৯৯০-০৯-২৯। উল্লেখিত এ ফর্মেটটিতে আপনি আপনার জন্ম তারিখ সঠিক টাইপ করুন।
জন্ম নিবন্ধন অনলাইন যাচাই 2025
আপনার জন্ম তারিখ লেখা শেষে নিচের দিকে নিচের দিকে একটা ছবি দেখতে পাবেন এবং সেখানে একটা অংক আছে। এ অংকটিকে আপনাকে সমাধান করতে হবে সমাধান করে সেটা আপনাকে ক্যাপচার করে নিচে the answer is লিখার নিচের খালিঘরটিতে অংকটির সমাধান করে সেটা লিখতে হবে। এ অংকটি এক এক ব্যক্তির ক্ষেত্রে এক এক রকম হয়।
জন্ম নিবন্ধন অনলাইন যাচাই 2025
এই পেজটির সকল তথ্য ও প্রদান করার শেষে যেমন আপনার ১৭ ডিজিটের জন্ম নিবন্ধন নাম্বার, আপনার জন্ম তারিখ এবং ক্যাপচারকোর্ট সমাধান প্রদান করার পরে আপনি আবারও প্রথম থেকে সকল তথ্যগুলো আরও একবার যাচাই করে নিন যে সকল তথ্য আপনি নির্ভুলভাবে দিয়েছেন কিনা। আপনি যদি সকল তথ্যগুলোর সঠিক ভাবে দিয়ে থাকেন তাহলে নিচের search বাটনে ক্লিক করুন।
জন্ম নিবন্ধন অনলাইন যাচাই 2025
আপনি যখন search বাটনে ক্লিক করবেন তখন আপনি আপনার জন্ম সনদটি দেখতে পাবেন। জন্ম সনদের সকল তথ্য আপনার কাছে সবার সরবরাহকৃত জন্ম-সনদের সাথে মিলিয়ে নিন। আপনার সকল তথ্য ঠিক আছে কি না।
জন্ম নিবন্ধন অনলাইন যাচাই 2025
Search করার পরে আপনি আরো একটা রেজাল্ট দেখতে পারেন সেটা হল record not find. আপনি সার্চ করার পরে যদি এটা লেখা দেখেন তাহলে বুঝবেন যে আপনার জন্ম সনদ টির কোন না কোন তথ্য ভুল দিয়েছেন। তাই আপনি আবারো আপনার সকল প্রদানকৃত তথ্য যাচাই করুন। সকল তথ্য যাচাই করার পরও যদি আপনি দেখেন যে আপনার সকল তথ্য ঠিক প্রদান করেছেন কিন্তু তারপরও record not find লিখা দেখাচ্ছে তাহলে আপনাকে বুঝতে হবে যে আপনার জন্ম নিবন্ধনটি এখনো ডিজিটাল হয়নি কিংবা এটা নকল।
এভাবে আপনি খুব সহজেই আপনি ঘরে বসে থেকেই আপনার ১৭ ডিজিটের জন্ম নিবন্ধন নাম্বার এবং জন্ম তারিখ দিয়ে খুব সহজেই আপনার জন্ম নিবন্ধনটি যাচাই করতে পারেন যে এটা আসল কি নকল।

জন্ম নিবন্ধন অনলাইন যাচাইকৃত কপি ডাউনলোড

জন্ম নি জন্ম নিবন্ধন যাচাই এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইট থেকে জন্ম নিবন্ধন ডাউনলোড করার কোন অপশন নেই। তবে নিচে উল্লেখিত পত্র অনুসরণ করে আপনি আপনার কম্পিউটারের কিবোর্ড থেকে ctrl+p একসাথে প্রেস করুন। একসাথে চাপার পরে আপনি print to PDF লেখা দেখতে পারবেন এখান থেকে আপনি এটাতে ক্লিক করে খুব সহজেই আপনি আপনার জন্ম নিবন্ধন টি প্রিন্ট করতে পারেন। এছাড়া আপনি নিম্নের ভাব গুলো অনুসরণ করে খুব সহজে আপনার জন্ম নিবন্ধনটি ডাউনলোড করে রাখতে পারেন
আপনি যদি আপনার জন্ম নিবন্ধনটি ডাউনলোড করতে চান তাহলে উপরের ডান কর্নারে থ্রি ডট নামক একটি অপশন দেখতে পাবেন। সেই থ্রি ডট আইকনে ক্লিক করুন।
জন্ম নিবন্ধন অনলাইন যাচাই 2025
আপনি যখন থ্রি ডট আইকনে ক্লিক করবেন তখন আপনার সামনে একটি ড্রপ ডাউন বক্স আসবে সে ড্রপডাউন বক্স থেকে Share বাটনে ক্লিক করুন।
জন্ম নিবন্ধন অনলাইন যাচাই 2025
আপনার যখন শেয়ার বাটনে ক্লিক করবেন তখন আপনার নিচে আরও একটা ড্রপডাউন বক্স আসবে সেখানে লেখা দেখবেন প্রিন্ট। প্রিন্ট আইকনটিতে ক্লিক করুন।
জন্ম নিবন্ধন অনলাইন যাচাই 2025
আপনি যখন প্রিন্ট আইকনটিতে ক্লিক করবেন তখন আপনার সামনে আপনার পুরো জন্ম নিবন্ধনটি দেখতে পাবেন। এখন আপনার জন্ম নিবন্ধনটি পিডিএফ ফরম্যাটে ডাউনলোড করার জন্য উপরের বাম কর্নারে save as PDF সিলেক্ট করুন এবং ডান পাশে একটা ছোট্ট পিডিএফ ডাউনলোড অপশন দেখতে পাবেন এই ডাউনলোড অপশনটিতে ক্লিক করুন।
জন্ম নিবন্ধন অনলাইন যাচাই 2025
ছোট্ট পিডিএফ ডাউনলোড অপশন এ ক্লিক করার পর আপনার সামনে একটি নতুন পেজ ওপেন হবে সেই নতুন পেজের নিচের ডান কর্নারে save আইকনটিতে ক্লিক করুন। 
জন্ম নিবন্ধন অনলাইন যাচাই 2025
ব্যাস আপনার যাচাইকৃত জন্ম নিবন্ধনটি আপনার মোবাইল অথবা ল্যাপটপে গ্যালারিতে সেভ হয়ে যাবে। এখন এই জন্ম নিবন্ধনটি আপনার সুবিধামতো সময় প্রিন্ট করে ব্যবহার করতে পারবেন।

জন্ম নিবন্ধন অনলাইনে যাচাই করার প্রয়োজনীয়তা

বর্তমান সময়ে ১৮ বছরের নিচে সকল ব্যক্তিদের একটি প্রয়োজনীয় ও অপরিহার্য ডকুমেন্ট হলো তার জন্ম নিবন্ধন। ১৮ বছরের সকলের বাংলাদেশের নাগরিকদের পরিচয় বহন করে এই জন্ম নিবন্ধনটি। তাই আপনার জন্ম নিবন্ধনটি অনলাইনে যাচাই করার খুবই প্রয়োজন যে এটি আসল কিনা নকল। তাহলে চলুন জেনে নেই কোন কোন কারণের জন্য আমাদের জন্ম নিবন্ধন যাচাই করার প্রয়োজন।
আপনি খুব সহজে ঘরে বসে থেকে এই আপনার জন্ম নিবন্ধনটি আসল কিনা নকল সেটা যাচাই করতে পারবেন। আপনার ১৭ ডিজিটর জন্ম নিবন্ধন নাম্বার এবং জন্ম তারিখে দিয়ে অনলাইনে সার্চ করলে আপনি আপনার জন্ম নিবন্ধন টি যদি আসল হয়ে থাকে তাহলে সেটার তথ্যে পেয়ে যাবেন আর যদি না পেতেন তাহলে মনে করবেন সেটা নকল।
যে কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তির জন্য জন্ম নিবন্ধন আবশ্যক। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যেহেতু জন্ম নিবন্ধন আবশ্যক সেতু জন্ম নিবন্ধনটি আসল হও আবশ্যক। তাই অনলাইনের মাধ্যমে আপনি খুব সহজে আপনার জন্ম নিবন্ধনটি যাচাই করে নিতে পারেন।
আপনি যখন ১৮ বছর বয়স পার করবেন তখন আপনার নতুন ভোটার হওয়ার প্রয়োজন হবে। আর এই ভোটার হওয়ার ক্ষেত্রে আপনার ডিজিটাল জন্ম নিবন্ধন টা অবশ্যই লাগবে। তাই আপনার জন্ম নিবন্ধন টি অনলাইন এর মাধ্যমে যাচাই করে নেয়া উচিত।
আপনি যদি আমার জন্ম নিবন্ধনটি ডিজিটাল ডিজিটাল কি সেটা যাচাই করতে চান তাহলে আপনি আপনার ১৭ ডিজিটের জন্ম নিবন্ধন নাম্বার ও অপরের জন্ম সাল দিয়ে সেটা চেক করতে পারেন অনলাইনের মাধ্যমে।

শেষ কথা: জন্ম নিবন্ধন অনলাইন যাচাই 2025

জন্ম নিবন্ধন অনলাইন যাচাই 2025 আপনি লেখাটি যদি আপনি মনোযোগ দিয়ে শেষ পর্যন্ত পড়ে থাকেন তাহলে আপনি আপনার জন্ম নিবন্ধন আপনার মোবাইল বা ল্যাপটপে খুব সহজেই আপনার ১৭ ডিজিটের জন্ম নিবন্ধন নাম্বার ও জন্ম তারিখ দিয়ে কিভাবে যাচাই করবেন এবং সেটা কিভাবে ডাউনলোড করে রাখবেন সকল বিষয়ে জানতে পারবেন।

বাংলাদেশের ৮ টি বিভাগের নাম 2025

বাংলাদেশের ৮ টি বিভাগের নাম 2025। আসসালামু আলাইকুম বন্ধুগণ আশা করি সবাই ভাল আছেন। আপনি কি বাংলাদেশের বিভাগ কয়টি এবং কি কি সেটা জানার চেষ্টা করছেন। বাংলাদেশের প্রতিটি বিভাগে উল্লেখযোগ্য কোন কোন জিনিসটি রয়েছে। 
বাংলাদেশের ৮ টি বিভাগের নাম 2025
এ সকল নিয়ে আমরা আপনার সামনে হাজির হয়েছি। আপনি যদি আপনার মূল্যবান সময়ের কিছুটা সময় ব্যয় করে থাকেন তাহলে আপনি বাংলাদেশে কয়টি বিভাগ রয়েছে কোন বিভাগটি কত সালে এবং কোন শাসন আমলে গঠন করা হয়েছে সে সম্পর্কে জানতে পারবে। তাহলে আর দেরি না করে চলুন এখনই শুরু করা যাক।

বিভাগ কি

বিভাগ হল একটি দেশের বৃহত্তম ভৌগোলিক একক বা প্রশাসন অঞ্চল। এই বৃহত্তম ভৌগোলিক একক বা প্রশাসনিক অঞ্চল সাধারণত একটি বৃহত্তম ভৌগলিক এলাকার উন্নয়ন ও প্রশাসন এবং শাসন কার্য পরিচালনার জন্য, জনসেবার মান উন্নয়নের লক্ষ্যে গঠন করা হয়। একটি দেশের সর্বোচ্চ প্রশাসনিক স্তর হিসেবে কাজ করে বিভাগ। বিভাগের আন্ডারে বিভিন্ন জেলা, উপজেলা, পৌরসভা, গ্রাম থাকে।

বিভাগের বৈশিষ্ট্য

একটি নির্দিষ্ট এলাকা বিভাগ হিসেবে পরিগণিত হতে হলে তার নির্দিষ্ট কিছু বৈশিষ্ট্য থাকে। তাহলে চলুন বিভাগের বৈশিষ্ট্য গুলো ‌জেনে নেই।

প্রশাসনিক কাঠামো
আপনি যখন একটি নির্দিষ্ট বৃহত্তম অঞ্চলকে বিভাগ বলে গণ্য করবেন তখন তার একটি নির্দিষ্ট স্বর বা সদর দপ্তর থাকবে। সেই বিভাগের প্রধান কর্মকর্তা হল বিভাগীয় কমিশনার। এই বিভাগীয় কমিশনারয় সরকারের নীতি বাস্তবায়ন ও তার প্রশাসনিক কার্যক্রম পরিচালনা করবেন।
ভৌগলিক অবস্থা
একটি বিভাগের বিস্তীর্ণ ভৌগোলিক অবস্থা থাকবে। এই ভৌগলিক অবস্থা রে একটি বিভাগের আন্ডারে বেশ কয়েকটি জেলা থাকবে।
উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড
একটা বিভাগের বিভিন্ন ধরনের উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড যেটি সরকার থেকে বরাদ্দ হয় সেগুলোর অবকাঠামো নির্মাণ ও পরিকল্পনা সেই বিভাগ দ্বারা পরিচালিত হবে।
বিচার ব্যবস্থা
বিভাগীয় পর্যায়ে কোন কোন ক্ষেত্রে দেখা যায় যে উচ্চ পর্যায়ে আদালতের বেঞ্চ বা শাখা থাকে। জেটির মাধ্যমে বিচার ব্যবস্থা পরিচালিত হয়।
নাগরিক সেবা
একটি নির্দিষ্ট বিভাগের অন্তর্গত নাগরিকদের স্বাস্থ্য শিক্ষা চিকিৎসা যোগাযোগ এবং অন্যান্য নাগরিক সেবামূলক কার্যক্রম বিভাগীয় পর্যায়ের মাধ্যমে সমন্বয়ের সাধন করা হয়।
রাজস্ব আদায়
একটি নির্দিষ্ট বিভাগের বিভাগীয় পর্যায়ে কর এবং রাজস্ব আদায়ের কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়।
সাংস্কৃতিক ও ঐতিহ্য
প্রতিটি প্রতিটি বিভাগের সাংস্কৃতিক ও ঐতিহ্য রয়েছে যেটা অন্যান্য বিভাগ থেকে আলাদা করে চিহ্নিত করে।

বাংলাদেশের ৮ টি বিভাগের নাম 2025

পাকিস্তান শাসনামলে বাংলাদেশকে প্রধানত চারটি বিভাগে বিভক্ত করা হয়েছিল। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর বর্তমানে বাংলাদেশে আটটি বিভাগ রয়েছে। এই প্রতিটি বিভাগের সাংস্কৃতি বৈশিষ্ট্য ইতিহাস ঐতিহ্য এবং ভৌগোলিক অবস্থা রয়েছে। তাহলে চলুন জেনে নিই আটটি বিভাগের নাম।
  1. ঢাকা বিভাগ
  2. চট্টগ্রাম বিভাগ
  3. রাজশাহী বিভাগ
  4. খুলনা বিভাগ
  5. বরিশাল বিভাগ
  6. সিলেট বিভাগ
  7. রংপুর বিভাগ
  8. ময়মনসিংহ বিভাগ

প্রতিটি বিভাগের সংক্ষিপ্ত বর্ণনা

বাংলাদেশকে আটটি বিভাগে বিভক্ত করা হয়েছে। প্রতিটি বিভাগের রয়েছে নির্দিষ্ট কিছু বৈশিষ্ট্য এবং সাংস্কৃতিক ও উল্লেখযোগ্য কিছু ব্যবস্থাপনা। তাহলে চলুন আমরা জেনে নেই প্রতিটি বিভাগ সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত কিছু রূপরেখা।

ঢাকা বিভাগ

ঢাকা বিভাগকে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক এবং বাণিজ্যিক কেন্দ্র বলে অভিহিত করা হয়। বাংলাদেশের সবচেয়ে ঘনবসতিপূর্ণ বিবাহ হলো ঢাকা বিভাগ। ঢাকা বিভাগ ১৯৬০ সালে পূর্ব পাকিস্তান শাসন আমলে প্রতিষ্ঠিত হয়। এটি বাংলাদেশের মধ্যপদ স্থানে অবস্থিত। ঢাকা বিভাগের রাজধানী শহর হচ্ছে ঢাকা। ঢাকা বিভাগ সর্বমোট ১৩ টি জেলা নিয়ে গঠিত। 
বিভাগের মধ্যে উল্লেখযোগ্য প্রধান নদীগুলো হল বুড়িগঙ্গা মেঘলা ধলেশ্বরী শীতলক্ষ্যা। ঢাকা বিভাগে রয়েছে উল্লেখযোগ্য কিছু শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। যেমন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বুয়েট, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ইত্যাদি। এছাড়া ঢাকা শহরের রয়েছে কিছু ঐতিহাসিক স্থান যেগুলো মানুষের মনে জায়গা করে নিয়েছে। 
ঐতিহাসিক স্থান গুলোর মধ্যে রয়েছে আহসান মঞ্জিল, লালবাগ কেল্লা, সোনারগাঁও সহ আরো বেশ কিছু অঞ্চল। ঢাকা শহরের লোকজন অনেকটাই সংস্কৃতিমনা তারা সাধারণত পহেলা বৈশাখ একুশে ফেব্রুয়ারির মতো আরো অন্যান্য উৎসব খুবই ধুমধাম করে পালন করে। 
ঢাকা বিভাগে রয়েছে উল্লেখযোগ্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ স্থান যেগুলো বাংলাদেশের প্রাণ ভোমরা হিসেবে পরিচিত। যেমন জাতীয় সংসদ ভবন, শহীদ মিনার এবং জাতীয় স্মৃতিসৌধের মতো বিখ্যাত স্থান। ঢাকা বিভাগকে এই দেশটির অর্থনৈতিক চালিকা শক্তি বলেও অভিহিত করা যেতে পারে।

চট্টগ্রাম বিভাগ

বাংলাদেশের অর্থনীতির প্রাণকেন্দ্র হলো চট্টগ্রাম বিভাগ। এই বিভাগটি বাংলাদেশের দক্ষিণ পূর্ব অঞ্চলে অবস্থিত। এই চট্টগ্রাম বিভাগটিও ১৯৬০ সালে পূর্ব পাকিস্তানের আমলে প্রতিষ্ঠিত হয়। চট্টগ্রাম বিভাগটি বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ বা সবচেয়ে বড় বিভাগ বলে পরিচিত। এই বিভাগে রয়েছে 11 টি জেলা। চট্টগ্রাম বিভাগের প্রধান সহ হলো চট্টগ্রাম যেটি বাংলাদেশের প্রধান বাণিজ্যিক শহর হিসেবেও পরিচিত।
 বাংলাদেশের প্রধান সমুদ্র বন্দরটি চট্টগ্রাম বন্দরে অবস্থিত। চট্টগ্রাম বিভাগের উল্লেখযোগ্য নদী গুলো হল কর্ণফুলী সাঙ্গু এবং হালদা মতো বিখ্যাত নদী। এই চট্টগ্রাম বিভাগটি পর্যটন বিভাগ নামে অভিহিত করা যেতে পারে কারণ এখানে রয়েছে বৃহৎ বৃহৎ পর্যটন কেন্দ্র যেমন কক্সবাজার, সেন্টমার্টিন, রাঙ্গামাটি, বান্দরবান, খাগড়াছড়ির মতো এলাকা। 
এছাড়াও এখানে রয়েছে মহেশখালীর মত একটি চমৎকার সুন্দর দ্বীপ। শুধু পর্যটন কেন্দ্র দিকেই নয় চট্টগ্রামে রয়েছে বেশ কিছু উল্লেখযোগ্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। যেমন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম প্রকৌশলী ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়। এই বিভাগে বেশ কয়েকটি উপজাতীয় বসবাস করে যেমন চাকমা ,মারমা, ত্রিপুরা।

রাজশাহী বিভাগ

বাংলাদেশের যে আটটি বিভাগ রয়েছে সে বিভাগ গুলোর মধ্যে রাজশাহী বিভাগের অবস্থান মাঝারি আকারের। এ বিভক্তি বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমা অঞ্চলে অবস্থিত। এটি মোট আটটি জেলা নিয়ে গঠিত। রাজশাহী বিভাগের মেইন শহর রাজশাহী শহর। রাজশাহী শহর আম ও সিল্কসিটির জন্য বিখ্যাত। 
রাজশাহী বিভাগের বিখ্যাত আমের মধ্যে রয়েছে হিমসাগর, ল্যাংড়া এবং ফজলি জাতের আম। রাজশাহী বিভাগটি মূলত কৃষিভিত্তিক অর্থনীতি ঐতিহাসিক স্থাপনা এবং শিক্ষা ও সংস্কৃতির জন্য বাংলাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিভাগ। রাজশাহী বিভাগের প্রধান নদী হচ্ছে পদ্মা নদী ও মহানন্দা নদী। শুষ্ক ও উষ্ণ জলবায়ুর অঞ্চল। এখানে গ্রীষ্মকালে তীব্র গরম পড়ে। 
বাংলাদেশের উষ্ণতম স্থানটি এই বিভাগ এই অবস্থিত। বাংলাদেশের উষ্ণতম স্থানের নাম হচ্ছে নাটোরের লালপুর যেটি এ রাজশাহী বিভাগে অবস্থিত। রাজশাহীতে বেশ কিছু ঐতিহাসিক ও পর্যটন স্থান রয়েছে যেমন পুঠিয়ার রাজবাড়ী ,বাঘা মসজিদ এবং বরেন্দ্র জাদুঘরের মত স্থান। এছাড়াও রাজশাহীতে অবস্থিত রয়েছে বেশ কিছু উল্লেখযোগ্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান যেমন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, হাসি প্রকৌশল প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এবং রাজশাহী মেডিকেল কলেজ। রাজশাহীকে শিক্ষা নগরী বলা হয়।

খুলনা বিভাগ

বাংলাদেশের পঞ্চম বৃহত্তম বিভাগ হচ্ছে খুলনা। এটি বাংলাদেশের দক্ষিণ পশ্চিম অঞ্চলে অবস্থিত। এ বিভাগ ১৯৬০ সালে পূর্ব পাকিস্তান শাসনামলে প্রতিষ্ঠিত হয়। খুলনা বিভাগ সর্বমোট দশটি জেলা নিয়ে গঠিত। খুলনা বিভাগের রাজধানী শহর হচ্ছে খুলনা শহর। খুলনা বিভাগ সুন্দরবন এবং মৎস্য শিল্পের জন্য খুবই বিখ্যাত। 
খুলনা বিভাগের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে যে নদী সেই নদীগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল পদ্মা নদী, ঘাগড়া নদী এবং শিবসা নদী। এখন বিভাগে রয়েছে বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ ম্যানগ্রোভ বনভূমি সুন্দরবন এই সুন্দরবনের সাধারণত বিভিন্ন প্রজাতি প্রাণী ও সবচাইতে আকর্ষণীয় প্রাণী রয়েল বেঙ্গল টাইগার দেখা যায়। 
খুলনাতে প্রচুর পরিমাণ চিংড়ি চাষ করা হয় যেগুলো বিদেশে রপ্তানি করে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করা দেশ সমৃদ্ধি লাভ করছে। খুলনা বিভাগে বেশ কিছু উল্লেখযোগ্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা প্রকৌশল প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এবং খুলনা মেডিকেল কলেজ।

বরিশাল বিভাগ

নদীবাহিত বাহিত বিভাগ হিসেবে পরিচিত বিবাহ হচ্ছে বরিশাল বিভাগ। বরিশাল বিভাগকে বাংলার ভেনিস বলে অভিহিত করা হয়। এ বিভাগটি ১৯৩০ এর সাল থেকে খুলনা বিভাগ থেকে আলাদা করে গঠন করা হয়। বরিশাল বিভাগ বাংলাদেশের দক্ষিণ অঞ্চলে অবস্থিত। এটি সর্বমোট ছয়টি জেলা নিয়ে গঠিত। বরিশাল বিভাগের প্রধান শহর হচ্ছে বরিশাল শহর। বরিশাল বিভাগের প্রধান অর্থনীতি হচ্ছে মৎস্য ও কৃষিভিত্ত। 
এভাবে প্রচুর পরিমাণে পাট, ধান, গম এবং বিভিন্ন ধরনের ফলমূল উৎপন্ন হয়। বরিশাল বিভাগের উল্লেখযোগ্য নদী হল পদ্মা ,বিষখালী এবং কীর্তনখোলা নদী। এ বিভাগে বেশ কিছু শিল্প প্রতিষ্ঠান রয়েছে যেমন চামড়া শিল্প এবং মাল্টি প্রোডাক্ট কোম্পানি। বরিশাল বিভাগের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে রয়েছে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় এবং বরিশাল মেডিকেল কলেজ অন্যতম।

সিলেট বিভাগ

চা বাগান ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য বিখ্যাত বিভাগ হচ্ছে সিলেট বিভাগ। এ বিভাগটি ১৯৯৫ সালের চট্টগ্রাম বিভাগ থেকে আলাদা করে গঠন করা হয়। বাংলাদেশের উত্তর ও পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত সিলেট বিভাগ। এ বিভাগটি সর্বমোট চারটি জেলা যেমন সিলেট ,মৌলভীবাজার, হবিগঞ্জ এবং সুনামগঞ্জ নিয়ে গঠিত। সিলেট বিভাগের রাজধানী শহর হচ্ছে সিলেট শহর। 
সিলেট বিভাগের প্রধান অর্থনীতি হচ্ছে চাষ শিল্প। বাংলাদেশের সর্বমোট চা উৎপাদনের বেশিরভাগ উৎপন্ন হয় এই বিভাগেই। বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রেমিটেন্স যোদ্ধা বসবাস করে এই বিভাগটিতে। এসলেট বিভাগের উল্লেখযোগ্য নদীগুলো হল সুরমা , কুশিয়ারা এবং পিয়াইন নদী। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর এ বিভাগটি অন্যতম পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে বিবেচনা করা হয়। 
এবিফার্থের অন্যতম পর্যটন কেন্দ্র হল হযরত শাহজালাল (রা) এবং হযরত শাহ পরান (রা) মাজার শরীফ। এছাড়াও ভালো রয়েছে জাফলং ,বিছানাকান্দি ,রাতারকুল , সোয়াম্ফ ফরেস্ট এর মত এলাকা। এছাড়াও এখানে রয়েছে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এবং সিলেট মেডিকেল কলেজের মতো শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।

রংপুর বিভাগ

বাংলাদেশের বুকে কৃষি প্রধান বিভাগ হল রংপুর বিভাগ। এছাড়াও বেটি শিক্ষা ঐতিহাসিক ঐতিহ্য দিক থেকেও বিখ্যাত। ২০১০ সালে রাজশাহী বিভাগ থেকে আলাদা করে গঠন করা হয় রংপুর বিভাগ। রংপুর বিভাগটি মোট আটটি উপজেলা এবং তিনটি পৌরসভা নিয়ে গঠিত। রংপুর বিভাগের প্রধান শহর রংপুর শহর। রংপুর বিভাগের অন্যতম শিল্প গুলোর মধ্যে রয়েছে পাট শিল্প চিনি শিল্প এবং তাঁত শিল্প উল্লেখযোগ্য। 
রংপুর বিভাগের বুক চিরে বয়ে গেছে তিস্তা ,করতোয়া , ঘাঘট নদী। এই রংপুর বিভাগেই জন্মগ্রহণ করেন বাংলার মহীয়সী নারী বেগম রোকেয়া বেগম। এ বিভাগ রয়েছে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় এবং কার মাইকেল কলেজের মতো বিখ্যাত কিছু শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। এছাড়াও এখানে প্রতি বছরই অনুষ্ঠিত হয় পিঠাপুলের মহোৎসব।

ময়মনসিংহ বিভাগ

শিক্ষা এবং কৃষি গবেষণার জন্য বিখ্যাত বিভাগ হচ্ছে ময়মনসিংহ বিভাগ। এই বিভাগটি ২০১৫ সালে ঢাকা বিভাগ থেকে আলাদা করে গঠন করা হয়। এ বিভাগটি ময়মনসিংহ জামালপুর শেরপুর এবং নেত্রকোনা এই চারটি জেলা নিয়ে গঠিত। ময়মনসিংহ বিভাগের প্রধান রাজধানী সহ হল ময়মনসিংহ। ময়মনসিংহ বিভাগে রয়েছে বৃক্ষ গোত্র মেঘনা ও সোমেশ্বরী নদী। 
এ বিভাগে রয়েছে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ এবং বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় এর মতো বিখ্যাত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। বিভাগে বেশ কিছু পর্যটন স্থান রয়েছে যেমন শশী লজ, গারো পাহাড়, বিরিশিরি ইত্যাদি। ময়মনসিংহ জেলার উল্লেখযোগ্য সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানগুলোর মধ্যে রয়েছে লোকসংগীত এবং বাউল গান। এছাড়াও এখানে বাস করে গারো, হাজং ও কোচ নামক আদিবাসী জনগোষ্ঠী।

শেষ কথা: বাংলাদেশের ৮ টি বিভাগের নাম 2025

বাংলাদেশের ৮ টি বিভাগের নাম 2025 নিয়ে লেখা আর্টিকেলটি যদি আপনি শেষ পর্যন্ত পড়ে থাকেন তাহলে আপনি বাংলাদেশ কয়টি বিভাগ নিয়ে গঠিত এবং কোন বিভাগটি কত সালে